তারিখ লোড হচ্ছে...
ইউটিউব লাইভ ই-পেপার
খুঁজুন
বুধবার, ১ অক্টোবর, ২০২৫, ১৬ আশ্বিন, ১৪৩২
লোড হচ্ছে...

পূর্ণ সক্ষমতায় চালানো যাচ্ছে না কয়লাভিত্তিক চারটি বিদ্যুৎ কেন্দ্র

সকালের দেশ এক্সক্লুসিভ:
প্রকাশিত: সোমবার, ২৮ জুলাই, ২০২৫, ১০:০৮ পূর্বাহ্ণ
পূর্ণ সক্ষমতায় চালানো যাচ্ছে না কয়লাভিত্তিক চারটি বিদ্যুৎ কেন্দ্র

পূর্ণ সক্ষমতায় চালানো যাচ্ছে না দেশের কয়লাভিত্তিক চারটি বড় বিদ্যুৎ কেন্দ্র। মূলত সঞ্চালন সীমাবদ্ধতার কারণে এমন পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। তাছাড়া পর্যাপ্ত জ্বালানির (কয়লা) অভাব, বকেয়া বিল ও রক্ষণাবেক্ষণের কারণেও ওসব বিদ্যুৎ কেন্দ্রের উৎপাদন ব্যাহত হচ্ছে। ফলে জাতীয় গ্রিডে বিদ্যুতের চাহিদা বেড়ে গেলে তেলভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র চালিয়ে তা পূরণ করা হচ্ছে। তাতে বিপিডিবির বিদ্যুৎ উৎপাদন খরচ বাড়ছে। পাশাপাশি বসিয়ে রাখা হচ্ছে কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের সক্ষমতার বড় অংশ। যদিও বেজ লোড বিদ্যুৎ কেন্দ্র হিসেবে সার্বক্ষণিক বিদ্যুৎ উৎপাদনে থাকার কথা ছিল কয়লাভিত্তিক কেন্দ্রগুলো। বর্তমানে দেশের কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের মোট সক্ষমতা ৭ হাজার ৯৫ মেগাওয়াট। যদিও গ্রিডের কাজ দ্রুত এগিয়ে চলছে। আর ওসব কাজ শেষ হলেই কয়লাভিত্তিক সব বিদ্যুৎ কেন্দ্র উৎপাদনে রাখা সম্ভব হবে। বিপিডিবি সংশ্লিষ্ট সূত্রে এসব তথ্য জানা যায়।

সংশ্লিষ্ট সূত্র মতে, দেশের দক্ষিণাঞ্চলের চারটি বড় কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের মোট সক্ষমতা ৪ হাজার ২৬৭ মেগাওয়াট। তার মধ্যে বাগেরহাটের রামপালে ১ হাজার ৩২০ মেগাওয়াট (যদিও প্রকৃত সক্ষমতা ১ হাজার ২৩৪ মেগাওয়াট), বরিশাল ইলেকট্রিক পাওয়ারের ৩০৭, পটুয়াখালীর পায়রায় আরপিসিএল-নরিনকোর ১ হাজার ৩২০ ও বাংলাদেশ-চায়না পাওয়ার কোম্পানি লিমিটেডের (বিসিপিসিএল) ১ হাজার ৩২০ মেগাওয়াট। বিদ্যুৎ ক্রয়চুক্তি অনুযায়ী কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলো ৮০ শতাংশ প্লান্ট ফ্যাক্টরে চলার কথা থাকলেও চলতি বছর খুব সীমিত সময় তা পূর্ণ সক্ষমতায় চলেছে। চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে ১৭ জুলাই পর্যন্ত বিসিপিসিএল ৮০ শতাংশ প্লান্ট ফ্যাক্টরে মাত্র ৬১ দিন চলেছে, আর রামপালে বাংলাদেশ-ইন্ডিয়া ফ্রেন্ডশিপ পাওয়ার কোম্পানি লিমিটেড (বিআইএফপিসিএল) ২৭ দিন ও বরিশাল ইলেকট্রিক পাওয়ার ৩০ দিন চলেছে। তাছাড়া প্রায় ছয় মাস আগে পুরোপুরি প্রস্তুত হলেও আরপিসিএল-নরিনকো ইন্টারন্যাশনাল পাওয়ার লিমিটেড (আরএনপিএল) এখনো বাণিজ্যিক উৎপাদনে আসেনি। যদিও গত জানুয়ারি থেকে ১৭ জুলাই পর্যন্ত হিসাব অনুযায়ী কেন্দ্রটি ৫০ দিন ৮০ শতাংশ প্লান্ট ফ্যাক্টরে চলেছে।

সূত্র জানায়, দেশের দক্ষিণাঞ্চলে শিল্পায়ন ও অর্থনৈতিক কর্মতৎপতার সম্ভাব্য বিকাশকে বিবেচনায় নিয়ে ওই অঞ্চলে নির্মাণ করা হয় আল্ট্রা সুপার ক্রিটিক্যাল প্রযুক্তির বিদ্যুৎ কেন্দ্র। কারণ শিল্পায়ন হলে বিদ্যুতের চাহিদা বাড়বে ব্যাপক হারে। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে তেমন শিল্পায়ন না হওয়ায় বাড়েনি বিদ্যুতের চাহিদাও। ফলে বৃহৎ কয়লাভিত্তিক কেন্দ্রগুলোর বিদ্যুৎ ঢাকায় এনে তা জাতীয় গ্রিডে সারা দেশে সরবরাহ করা হয়। আর বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলো চালু ও উৎপাদনক্ষম হয়ে ওঠার পর গ্রিড সীমাবদ্ধতার কারণে পূর্ণ সক্ষমতায় কেন্দ্রগুলো চালানো যাচ্ছে না। কারণ ৮০ শতাংশ প্লান্ট ফ্যাক্টরে কেন্দ্রগুলো চালানো হলে গোপালগঞ্জ-আমিনবাজার ৪০০ কেভি সঞ্চালন লাইন দিয়ে বিদ্যুৎ সঞ্চালন করা যায় সর্বোচ্চ ২ হাজার ৫০০ মেগাওয়াট পর্যন্ত। বাগেরহাটের রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্রের উৎপাদিত বিদ্যুৎ জাতীয় গ্রিড দিয়ে ঢাকায় আনার জন্য মোংলা থেকে মাওয়া হয়ে সাভারের আমিনবাজার পর্যন্ত ৪০০ কেভি সঞ্চালন লাইন নির্মাণ করা হয়েছে। যেটি মোংলা-মাওয়া-আমিনবাজার ৪০০ কেভি সঞ্চালন লাইন নামে পরিচিত।

সূত্র আরো জানায়, পিজিসিবি মেরিট অর্ডারের ভিত্তিতে কেন্দ্রগুলোর কাছ থেকে বিদ্যুৎ গ্রহণ করে। সেক্ষেত্রে বিদ্যুতের চাহিদা ও সাশ্রয়কে প্রাধান্য দেয়া হয়। বিদ্যুতের চাহিদা কম থাকলে কিংবা উৎপাদন ব্যয় বেশি হলে সংশ্লিষ্ট কেন্দ্রের বিদ্যুৎ কম নেয়া হয়। ফলে সবসময় কেন্দ্রগুলো ৮০ শতাংশ প্লান্ট ফ্যাক্টরে চলছে না। আর বাংলাদেশে কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোর সবই বেজ লোডভিত্তিক। কিন্তু জ্বালানিস্বল্পতা, যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে কেন্দ্রগুলো সার্বক্ষণিক চালানো সম্ভব হয় না। দেশে কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোর সক্ষমতা ৭ হাজার মেগাওয়াটের বেশি হলেও বিদ্যুতের তীব্র চাহিদায় সর্বোচ্চ গড়ে চার হাজার মেগাওয়াট চালানো যায়। বাকি সক্ষমতা জ্বালানি সংকট, রক্ষণাবেক্ষণ এমনকি বিল বকেয়ার মতো কারণে কাজে লাগানো যায় না।

এ বিষয়ে গ্রিড বাংলাদেশ পিএলসির চেয়ারম্যান ড. এম রেজওয়ান জানান, দক্ষিণাঞ্চলে কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোর ক্ষেত্রে শুধু যে সঞ্চালনগত সমস্যা তা নয়। সেখানে কয়লা খালাস ও জ্বালানি আমদানির সংকটও রয়েছে। তবে ৮০ শতাংশ প্লান্ট ফ্যাক্টরে কেন্দ্রগুলো চালানোর জন্য প্রয়োজনীয় যে সঞ্চালন অবকাঠামো প্রয়োজন, সেগুলোর কাজ তিন-চার মাসের মধ্যে শেষ হয়ে যাবে। তখন পূর্ণ সক্ষমতায় কেন্দ্রগুলোর বিদ্যুৎ গ্রিডে সরবরাহ করা যাবে।

একই বিষয়ে বিপিডিবির সদস্য (উৎপাদন) মো. জহরুল ইসলাম জানান, কয়লাভিত্তিক পাওয়ার প্লান্টগুলোর মোটা দাগে তিনটি সংকট রয়েছে। যে কারণে সেগুলো সার্বক্ষণিক চালু থাকার কথা থাকলেও তা সম্ভব হয় না। প্রথমত, বিদ্যুৎ কেন্দ্র চালানোর মতো প্রয়োজনীয় কয়লার মজুদ না থাকা; দ্বিতীয়ত, কেন্দ্রগুলোর বকেয়া যথাসময়ে পরিশোধ করা না গেলে কয়লা আমদানিতে বিলম্ব এবং তৃতীয়ত, গ্রিড সক্ষমতা পুরোপুরি প্রস্তুত না হওয়া। তার বাইরে একটি বিদ্যুৎ কেন্দ্র সার্বক্ষণিক চালু থাকলে অন্তত ২০ শতাংশ ক্যাপাসিটি রক্ষণাবেক্ষণে থাকে।

দিরাইয়ে মদ্যপ অবস্থায় পূজায় বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির দায়ে যুবক আটক

সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি
প্রকাশিত: বুধবার, ১ অক্টোবর, ২০২৫, ১:২৩ পূর্বাহ্ণ
দিরাইয়ে মদ্যপ অবস্থায় পূজায় বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির দায়ে যুবক আটক

সুনামগঞ্জের দিরাইয়ে মদ্যপ অবস্থায় দুর্গাপূজার মণ্ডপের পাশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির দায়ে সজীব দে (২৫) নামের এক যুবককে আটক করেছে পুলিশ। আটককৃত যুবক দিরাই পৌর শহরের মজলিশপুর গ্রামের নান্টু দে’র ছেলে।

জানা যায়, মঙ্গলবার (৩০ সেপ্টেম্বর) দিবাগত রাতে মজলিশপুর গ্রামের দুর্গাপূজা মণ্ডপ এলাকায় মদ্যপ অবস্থায় বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করলে টহলরত পুলিশ তাকে আটক করে। পরবর্তীতে জিজ্ঞাসাবাদ ও শারীরিক পরীক্ষা করে পুলিশ নিশ্চিত হয় যে তিনি মদ্যপ ছিলেন।

দিরাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আব্দুর রাজ্জাক বলেন, আটক যুবকের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে। এলাকায় শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় রাখতে এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।

বিয়ানীবাজার প্রেসক্লাবের কমিটি পুণর্গঠন

সংবাদ বিজ্ঞপ্তি:
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ৫:০৬ অপরাহ্ণ
বিয়ানীবাজার প্রেসক্লাবের কমিটি পুণর্গঠন

বিয়ানীবাজার প্রেসক্লাবের কার্যকরী কমিটি পুণর্গঠন করা হয়েছে। সংগঠনের কার্যনির্বাহী কমিটির কয়েকজন সদস্য প্রবাস গমন করায় তাদের শুণ্য পদ পূরণ এবং কার্যক্রমকে আরোও গতিশীল করতে পূনর্গঠিত কমিটি দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করা হয়।

পুণর্গঠিত কমিটির দায়িত্বশীলরা হলেন সভাপতি সজীব ভট্রাচার্য (সময়ের আলো), সহ-সভাপতি হাসান শাহরিয়ার (দিবালোক) ও ফয়জুল হক শিমুল (সময়চিত্র), সাধারণ সম্পাদক মিলাদ মো. জয়নুল ইসলাম (আগামী প্রজন্ম), যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শাহীন আলম হৃদয় (নবদ্বীপ) ও মাছুম আহমদ (ক্রীড়ালোক), কোষাধ্যক্ষ মুকিত মোহাম্মদ (সংবাদ), প্রচার ও প্রকাশণা সম্পাদক আব্দুল খালিক (ইত্তেফাক), ক্রীড়া সম্পাদক সৈয়দ মুনজের হোসেন বাবু (ম্যাপ টিভি), দপ্তর সম্পাদক সামিয়ান হাসান (আমাদের সময়), সদস্য যথাক্রমে খালেদ জাফরী, আতাউর রহমান (দেশ এডিশন), মো: জহির উদ্দিন (দিনকাল), আবুল হাসান (যুগভেরী), জসীম উদ্দিন (বিজয়ের কন্ঠ), এম এ ওমর (মুভি বাংলা), আমিনুল হক দিলু (শ্যামল সিলেট), শাকের আহমদ (এসআরআই টিভি) ও মিছবাহ উদ্দিন (রুপালী বাংলাদেশ)।

এদিকে সম্মানীত সদস্য হিসেবে ফারুক যোশী (যুক্তরাজ্য), মোস্তাফিজ শফি, আজিজুল পারভেজ, আলী আহমদ বেবুল (যুক্তরাজ্য), এম. হাসানুল হক উজ্জ্বল (যুক্তরাজ্য), এনায়েত হোসেন সোহেল (ফ্রান্স), শরিফুল হক মনজু (যুক্তরাষ্ট্র), ফুজেল আহমদ (কানাডা), জাকির হোসেন (যুক্তরাষ্ট্র), ফয়সল মাহমুদ (যুক্তরাজ্য), সুফিয়ান আহমদ (ফ্রান্স) ও মনোয়ার হোসেন লিটন (যুক্তরাষ্ট্র)-কে মনোনীত করা হয়েছে।

বিয়ানীবাজার প্রেসক্লাবের সভাপতি সজীব ভট্রাচার্য ও সাধারণ সম্পাদক মিলাদ মো. জয়নুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। এছাড়া সংগঠনের সকল সহযোগী সদস্যকে পুর্ণাঙ্গ সদস্য পদ প্রদান করা হয়েছে মর্মে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।

দিরাইয়ে স্বর্ণালঙ্কার নিয়ে উধাও কর্মচারী, থানায় অভিযোগ

দিরাই সুনামগঞ্জ প্রতিনিধিঃ
প্রকাশিত: সোমবার, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ৫:১৬ অপরাহ্ণ
দিরাইয়ে স্বর্ণালঙ্কার নিয়ে উধাও কর্মচারী, থানায় অভিযোগ

সুনামগঞ্জের দিরাই পৌর শহরে স্বর্ণালঙ্কার নিয়ে উধাও হয়েছেন এক স্বর্ণের দোকানের কর্মচারী। এ ঘটনায় দোকান মালিক থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন।

অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, দিরাই পৌরসভার থানা রোড এলাকার কাজল বনিক ও কনক বনিকের মালিকানাধীন মেসার্স নূপুর জুয়েলার্স-এ কর্মচারী হিসেবে কাজ করতেন শ্রীমঙ্গল থানার সবুজবাগ গ্রামের রতন দে’র ছেলে রনি দে (৩০)। রবিবার (২৮ সেপ্টেম্বর) সকালে প্রতিদিনের মতো দোকান খুলে স্বাভাবিক কার্যক্রম শুরু করেন তিনি। কিছুক্ষণ পর অপর কর্মচারী দোকান থেকে বাইরে গেলে, দীর্ঘ সময় রনির খোঁজ না পেয়ে মালিক তার ব্যবহৃত মোবাইলে যোগাযোগ করেন, কিন্তু সেটি বন্ধ পাওয়া যায়।

পরে রনির স্ত্রী প্রমা দে’র কাছে তার খবর জানতে চাইলে তিনি জানান, দোকানে কাজ আছে বলে সকালে বেড়িয়ে গেছে। মোবাইল ফোনও বন্ধ।

অপর আরকটি চাবি দিয়ে ড্রয়ার খোলা হলে দেখা যায় সেটি খালি। সিসিটিভি ফুটেজে সকাল ৮টা ৩২ মিনিটে দেখা যায়, স্বর্ণালংকারগুলো রনি একটি কাগজে মুড়িয়ে প্যান্টের পকেটে নিয়ে দোকান থেকে বেরিয়ে যান।

কাজল বনিক ও কনক বনিক জানান, একটি বিয়ের জরুরি কাজের জন্য রনিকে ১ ভরি ৬ আনা স্বর্ণ (বাজারমূল্য প্রায় ২ লাখ ৫০ হাজার টাকা) দেওয়া হয়েছিল। সেই স্বর্ণ নিয়েই তিনি উধাও হয়েছেন।

এ ঘটনায় দিরাই থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন কাজল বনিক। অভিযোগে উল্লেখ করা হয়, প্রতিদিনের মতো ব্যবসা শেষে রাতে দোকান বন্ধ করার আগে রনিকে বলা হয়েছিল সকালে স্বর্ণালঙ্কার তৈরি করে রাখতে। কিন্তু ঘটনার দিন সকালে সুযোগ বুঝে স্বর্ণালঙ্কারসহ গা-ঢাকা দেন তিনি।

দিরাই থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) জানান, অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্ত চলছে। অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার ও স্বর্ণ উদ্ধারে পুলিশ তৎপর রয়েছে।

লোড হচ্ছে...