তারিখ লোড হচ্ছে...
ইউটিউব লাইভ ই-পেপার
খুঁজুন
বুধবার, ১ অক্টোবর, ২০২৫, ১৬ আশ্বিন, ১৪৩২
লোড হচ্ছে...

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ “গোল্ডেন ডিপিএস এর নামে প্রতারণা”

রাজশাহী ব্যুরো:
প্রকাশিত: বুধবার, ২ জুলাই, ২০২৫, ৯:৩৪ পূর্বাহ্ণ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ “গোল্ডেন ডিপিএস এর নামে প্রতারণা”

একাধিক সংবাদ মাধ্যমে ” গোল্ডেন ডিপিএস এর নামে প্রতারণা” হেডলাইন করে সংবাদ প্রকাশিত করেছে, প্রকৃতপক্ষে কি ঐ সাংবাদিক’গণ এটা অনুসন্ধান করেছে নাকি কিছু অবৈধ অর্থের বিনিময়ে নিজেকে নিজের সত্বাকে বিক্রি করেছে? আসলেই কি গ্রাহক প্রতারিত হয়েছে নাকি উক্ত গ্রাহক’গণ খেলাপি গ্রাহক? তারা কি আদৌও গঠনতন্ত্র মেনে বীমা পরিচালিত করেছে নাকি ব্যর্থ হয়েছে? তারা যদি গোল্ডেন ডিপিএস এর প্রকৃত সদস্য হয় তাহলে তাঁরা অফিসে আসছে না বা যোগাযোগ করছে না কেন?

আসুন জেনে নেই।
গোল্ডেন ডিপিএস একটি বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক অনুমোদিত বীমা সংস্থা যা দীর্ঘ প্রায় দেড়যুগ ধরে সততা ও সুনামের সহিত জনকল্যানে কাজ করে আসছে। গোল্ডেন ডিপিএস অফিস- নুর প্লাজা(৩য় তলা), সুতানাবাদ, ঘোড়ামারা, বোয়ালিয়া, রাজশাহী। গোল্ডেন ডিপিএস এর নিয়মিত সদস্যরা এই বীমা প্রতিষ্ঠানের সততায় মুগ্ধ। তবে প্রতিটি প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব একটি আইন প্রণালী আছে যেটাকে কোম্পানীর ভাষায় গঠনতন্ত্র বলে। প্রতিটি সদস্য বীমা গ্রহণ করাকালে প্রতিষ্ঠানের গঠনতন্ত্র জেনে বুঝে পড়ে স্বাক্ষর করে বীমা গ্রহন করেন। বীমা গ্রহণ করার পরে যদি গ্রাহক গঠনতন্ত্র মেনে বীমা পরিচালনা করতে ব্যর্থ হয় তাহলে গঠনতন্ত্র অনুযায়ী সেই গ্রাহক এর বীমা বাতিল হয়ে যাবে। সেক্ষেত্রে যদি গ্রাহক ৫ বছরের মধ্যে পুনর্বহাল আবেদন করে তাহলে বীমা ফিরে পওয়ার সুযোগ আছে। কিন্তু যারা বীমা গ্রাহক তাদেরকে একাধিক বার অফিসে আসার জন্য অনুরোধ করলেও এখন পর্যন্ত তাঁরা কেউ অফিসে কেন রকম যোগাযোগ করেনি। এই দায় কার?
তাহলে প্রকৃত সত্য কি?
গত ১৫ই জুন রাজশাহীর বাগমারা থানার ঝিকরা ইউনিয়নে ১৫/১৬ জন মিলে গোল্ডেন ডিপিএস এর নাম প্রতারণার অভিযোগ তুলে একটি মানববন্ধন ও গত ৩০শে জুন একটি সংবাদ সম্মেলন করেন প্রকৃতপক্ষে তারা কেও গোল্ডেন ডিপিএস এর প্রকৃত সদস্য বা গ্রাহক না। তাহলে এরা কারা? এরা তৎকালীন স্বৈরাচার আওয়ামীলীগ এর মদদপুষ্ট উক্ত এলাকার চিহ্নিত আন্তজেলা চোরচক্র, সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজ ও অপহরণ করে মুক্তিপণ আদায়কারী একটি সংঘবদ্ধ চক্র। বর্তমানে অবৈধ অর্থের বিনিময়ে হয়েছেন বিএনপির নেতা। বিএনপির ট্যাগ লাগিয়ে চলছে প্রকাশ্যে চাঁদাবাজি। এদের প্রত্যেকের বিরুদ্ধে একাধিক চুরি, চাঁদাবাজি, অপহরণ ও সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের মামলা রয়েছে।

গত ১১ই জুন কালীগন্জ বাজারে সাজেদুর রহমান নামে এক আইনজীবি সহকারীর নিকট এই সংঘবদ্ধ চক্র এক লক্ষ টাকা চাঁদা দাবী করেন। তিনি চাঁদা দিতে অস্বীকার করলে এই চক্রটি তাঁকে মারধর করেন।পরবর্তীতে সাজেদুর রহমান প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে বাগমারা থানায় অভিযোগ দিতে গেলে অফিসার ইনচার্জ অভিযোগ না নিয়ে একটি সাধারণ ডায়রী নেয় অজ্ঞাত কারণ সেটাও এখনো তদন্ত হয়নি। এই সাধারণ ডায়রী করাই সাজেদুর রহমান এর বড় অপরাধ।

বর্তমানে এই সংঘবদ্ধ চক্রটি আরো বেপরোয়া হয়ে উঠছে। এলাকায় চুরি, ছিনতাই, জমিদখল, পুকুর দখল ও নিধন করলেও অজ্ঞাত কারণে প্রশাসন নিরব ভূমিকা পালন করছে। বাগমারা থানায় এই চক্রটির বিরুদ্ধে অভিযোগ দিলেও কোন ব্যবস্থা নেয় না পুলিশ বলে মন্তব্য করেছেন নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক স্কুলের শিক্ষক ও স্থানীয় সুশিল সমাজের নাগরিক। সেই সাথে আবেদন জানিয়েছেন জেলা প্রশাসক রাজশাহী ও বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর কাছে এদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনি পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য।
সেই সাথে প্রকৃত গ্রহকদের নাম তালিকা সংগ্রহ করে ও অফিসিয়াল ডকুমেন্ট সংগ্রহ পূর্বক প্রকৃত সত্য তুলে ধরে সংবাদ প্রকাশ করার জন্য সাংবাদিকদের কাছে আহবান জানিয়েছেন আইনজীবি সহকারী সাজেদুর রহমান।

দিরাইয়ে মদ্যপ অবস্থায় পূজায় বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির দায়ে যুবক আটক

সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি
প্রকাশিত: বুধবার, ১ অক্টোবর, ২০২৫, ১:২৩ পূর্বাহ্ণ
দিরাইয়ে মদ্যপ অবস্থায় পূজায় বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির দায়ে যুবক আটক

সুনামগঞ্জের দিরাইয়ে মদ্যপ অবস্থায় দুর্গাপূজার মণ্ডপের পাশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির দায়ে সজীব দে (২৫) নামের এক যুবককে আটক করেছে পুলিশ। আটককৃত যুবক দিরাই পৌর শহরের মজলিশপুর গ্রামের নান্টু দে’র ছেলে।

জানা যায়, মঙ্গলবার (৩০ সেপ্টেম্বর) দিবাগত রাতে মজলিশপুর গ্রামের দুর্গাপূজা মণ্ডপ এলাকায় মদ্যপ অবস্থায় বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করলে টহলরত পুলিশ তাকে আটক করে। পরবর্তীতে জিজ্ঞাসাবাদ ও শারীরিক পরীক্ষা করে পুলিশ নিশ্চিত হয় যে তিনি মদ্যপ ছিলেন।

দিরাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আব্দুর রাজ্জাক বলেন, আটক যুবকের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে। এলাকায় শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় রাখতে এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।

বিয়ানীবাজার প্রেসক্লাবের কমিটি পুণর্গঠন

সংবাদ বিজ্ঞপ্তি:
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ৫:০৬ অপরাহ্ণ
বিয়ানীবাজার প্রেসক্লাবের কমিটি পুণর্গঠন

বিয়ানীবাজার প্রেসক্লাবের কার্যকরী কমিটি পুণর্গঠন করা হয়েছে। সংগঠনের কার্যনির্বাহী কমিটির কয়েকজন সদস্য প্রবাস গমন করায় তাদের শুণ্য পদ পূরণ এবং কার্যক্রমকে আরোও গতিশীল করতে পূনর্গঠিত কমিটি দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করা হয়।

পুণর্গঠিত কমিটির দায়িত্বশীলরা হলেন সভাপতি সজীব ভট্রাচার্য (সময়ের আলো), সহ-সভাপতি হাসান শাহরিয়ার (দিবালোক) ও ফয়জুল হক শিমুল (সময়চিত্র), সাধারণ সম্পাদক মিলাদ মো. জয়নুল ইসলাম (আগামী প্রজন্ম), যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শাহীন আলম হৃদয় (নবদ্বীপ) ও মাছুম আহমদ (ক্রীড়ালোক), কোষাধ্যক্ষ মুকিত মোহাম্মদ (সংবাদ), প্রচার ও প্রকাশণা সম্পাদক আব্দুল খালিক (ইত্তেফাক), ক্রীড়া সম্পাদক সৈয়দ মুনজের হোসেন বাবু (ম্যাপ টিভি), দপ্তর সম্পাদক সামিয়ান হাসান (আমাদের সময়), সদস্য যথাক্রমে খালেদ জাফরী, আতাউর রহমান (দেশ এডিশন), মো: জহির উদ্দিন (দিনকাল), আবুল হাসান (যুগভেরী), জসীম উদ্দিন (বিজয়ের কন্ঠ), এম এ ওমর (মুভি বাংলা), আমিনুল হক দিলু (শ্যামল সিলেট), শাকের আহমদ (এসআরআই টিভি) ও মিছবাহ উদ্দিন (রুপালী বাংলাদেশ)।

এদিকে সম্মানীত সদস্য হিসেবে ফারুক যোশী (যুক্তরাজ্য), মোস্তাফিজ শফি, আজিজুল পারভেজ, আলী আহমদ বেবুল (যুক্তরাজ্য), এম. হাসানুল হক উজ্জ্বল (যুক্তরাজ্য), এনায়েত হোসেন সোহেল (ফ্রান্স), শরিফুল হক মনজু (যুক্তরাষ্ট্র), ফুজেল আহমদ (কানাডা), জাকির হোসেন (যুক্তরাষ্ট্র), ফয়সল মাহমুদ (যুক্তরাজ্য), সুফিয়ান আহমদ (ফ্রান্স) ও মনোয়ার হোসেন লিটন (যুক্তরাষ্ট্র)-কে মনোনীত করা হয়েছে।

বিয়ানীবাজার প্রেসক্লাবের সভাপতি সজীব ভট্রাচার্য ও সাধারণ সম্পাদক মিলাদ মো. জয়নুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। এছাড়া সংগঠনের সকল সহযোগী সদস্যকে পুর্ণাঙ্গ সদস্য পদ প্রদান করা হয়েছে মর্মে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।

দিরাইয়ে স্বর্ণালঙ্কার নিয়ে উধাও কর্মচারী, থানায় অভিযোগ

দিরাই সুনামগঞ্জ প্রতিনিধিঃ
প্রকাশিত: সোমবার, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ৫:১৬ অপরাহ্ণ
দিরাইয়ে স্বর্ণালঙ্কার নিয়ে উধাও কর্মচারী, থানায় অভিযোগ

সুনামগঞ্জের দিরাই পৌর শহরে স্বর্ণালঙ্কার নিয়ে উধাও হয়েছেন এক স্বর্ণের দোকানের কর্মচারী। এ ঘটনায় দোকান মালিক থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন।

অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, দিরাই পৌরসভার থানা রোড এলাকার কাজল বনিক ও কনক বনিকের মালিকানাধীন মেসার্স নূপুর জুয়েলার্স-এ কর্মচারী হিসেবে কাজ করতেন শ্রীমঙ্গল থানার সবুজবাগ গ্রামের রতন দে’র ছেলে রনি দে (৩০)। রবিবার (২৮ সেপ্টেম্বর) সকালে প্রতিদিনের মতো দোকান খুলে স্বাভাবিক কার্যক্রম শুরু করেন তিনি। কিছুক্ষণ পর অপর কর্মচারী দোকান থেকে বাইরে গেলে, দীর্ঘ সময় রনির খোঁজ না পেয়ে মালিক তার ব্যবহৃত মোবাইলে যোগাযোগ করেন, কিন্তু সেটি বন্ধ পাওয়া যায়।

পরে রনির স্ত্রী প্রমা দে’র কাছে তার খবর জানতে চাইলে তিনি জানান, দোকানে কাজ আছে বলে সকালে বেড়িয়ে গেছে। মোবাইল ফোনও বন্ধ।

অপর আরকটি চাবি দিয়ে ড্রয়ার খোলা হলে দেখা যায় সেটি খালি। সিসিটিভি ফুটেজে সকাল ৮টা ৩২ মিনিটে দেখা যায়, স্বর্ণালংকারগুলো রনি একটি কাগজে মুড়িয়ে প্যান্টের পকেটে নিয়ে দোকান থেকে বেরিয়ে যান।

কাজল বনিক ও কনক বনিক জানান, একটি বিয়ের জরুরি কাজের জন্য রনিকে ১ ভরি ৬ আনা স্বর্ণ (বাজারমূল্য প্রায় ২ লাখ ৫০ হাজার টাকা) দেওয়া হয়েছিল। সেই স্বর্ণ নিয়েই তিনি উধাও হয়েছেন।

এ ঘটনায় দিরাই থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন কাজল বনিক। অভিযোগে উল্লেখ করা হয়, প্রতিদিনের মতো ব্যবসা শেষে রাতে দোকান বন্ধ করার আগে রনিকে বলা হয়েছিল সকালে স্বর্ণালঙ্কার তৈরি করে রাখতে। কিন্তু ঘটনার দিন সকালে সুযোগ বুঝে স্বর্ণালঙ্কারসহ গা-ঢাকা দেন তিনি।

দিরাই থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) জানান, অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্ত চলছে। অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার ও স্বর্ণ উদ্ধারে পুলিশ তৎপর রয়েছে।

লোড হচ্ছে...