তারিখ লোড হচ্ছে...
ইউটিউব লাইভ ই-পেপার
খুঁজুন
বুধবার, ১ অক্টোবর, ২০২৫, ১৬ আশ্বিন, ১৪৩২
লোড হচ্ছে...

আ.লীগের কার্যালয়ে ছাত্রীনিবাস করে দেওয়ায় আতঙ্কে শিক্ষার্থীরা সুবিপ্রবির স্থায়ী ক্যাম্পাস জেলা সদরে বাস্তবায়ন আন্দোলনের সংবাদ সম্মেলন। আর্থিক অনিয়মে জড়িত ভিসি

মো. উস্তার আলী, সুনামগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি:
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ২৪ এপ্রিল, ২০২৫, ৯:০৮ পূর্বাহ্ণ
আ.লীগের কার্যালয়ে ছাত্রীনিবাস করে দেওয়ায় আতঙ্কে শিক্ষার্থীরা সুবিপ্রবির স্থায়ী ক্যাম্পাস জেলা সদরে বাস্তবায়ন আন্দোলনের সংবাদ সম্মেলন। আর্থিক অনিয়মে জড়িত ভিসি

সুনামগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অস্থায়ী ছাত্রীনিবাস শান্তিগঞ্জে আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে করে দেওয়ায় শিক্ষার্থীরা আতঙ্কে আছেন। এই আতঙ্ক অমূলক নয়। আমরা অস্থায়ী ছাত্রী নিবাস অবিলম্বে জেলা শহরে স্থানান্তর করে শিক্ষার্থীদের শঙ্কা দূর করার দাবি জানাই। নতুবা সেখানে কোনো অঘটন ঘটলে দায় বিশ্ববিদ্যালয়কে নিতে হবে। তিনি বলেন, জেলা সদর তথা শহরে বিভিন্ন স্থাপনা বাদ দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ শান্তিগঞ্জের গ্রাম এলাকার বিভিন্ন বাসাবাড়ি ভাড় করে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের আবাসন ব্যবস্থা করে দিচ্ছেন। যা একজন বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের জন্য অমানবিক। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন সূত্র থেকে আমরা জেনেছি যে, এসব বাসাবাড়ি—স্থাপনা ভাড়া নিতে গিয়ে সরকারের অতিরিক্ত টাকা ব্যয় দেখানো হচ্ছে এবং অর্থেরও নয়—ছয় করা হচ্ছে। বর্তমান ভিসি ও তার প্রশাসন আর্থিক অনিয়মে জড়িত। এ ঘটনার তদন্ত দাবির পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের আবাসন অসুবিধা লাঘবে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) দ্রুত হস্তক্ষেপ কামনা করছি।
‘বৈষম্য ঘোচাতে সুষম উন্নয়নে ঐক্যবদ্ধ হোন, সোচ্চার হোন’ প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে বুধবার দুপুরে শহীদ মুক্তিযোদ্ধা জগৎজ্যোতি পাবলিক লাইব্রেরী মিলনায়তনে সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন সুনামগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাস জেলা সদরে বাস্তবায়ন আন্দোলনের সদস্য সচিব মুনাজ্জির হোসেন সুজন।

সুনামগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান ভিসি (ভাইস চ্যান্সেলর) ড. মো. নিজাম উদ্দিন কে আমরা বলেছিলাম ফ্যাসিবাদীর সিন্ডিকেট পুরোটা বাতিল করতে উল্লেখ করে তিনি বলেন, নতুন সিন্ডিকেট গঠন করে আমাদের আন্দোলনে সক্রিয় সিনিয়র সিটিজেন তথা বিভিন্ন সেক্টরে মেধাবী ও প্রাজ্ঞজনকে সিন্ডিকেট মেম্বারের তালিকা করে যথাযথ কর্তৃপক্ষ বরাবর পাঠাতে অনুরোধ করেছিলাম আমরা। কিন্তু ভিসি তড়িঘড়ি করে নিজের আজ্ঞাবহদের সিন্ডিকেট মেম্বার করার অপতৎপরতা শুরু করে দিয়েছেন। বিভিন্ন সূত্রে আমরা জানতে পেরেছি, ভিসি ফ্যাসিবাদীদের পরামর্শ নিয়েই এই কাজটি করেছেন।
ভিসি ড. মো. নিজাম উদ্দিন জেলাবাসীর যৌক্তিক আন্দোলনের একজন বিরোধী লোক উল্লেখ করে মুনাজ্জির হোসেন সুজন বলেন, তাকে নিরপেক্ষ ভাববার অবকাশ নেই। ফ্যাসিবাদের দোসর ভিসিকে প্রত্যাহার করতে হবে। সিলেটের কৃতিসন্তানদের মধ্য থেকে নতুন ভিসি নিয়োগ করতে হবে। ফ্যাসিবাদী সময়ে গঠন করা বিশ্ববিদ্যালয় সিন্ডিকেট বাতিল ঘোষণা করে সুনামগঞ্জের শিক্ষাবিদ, বিদ্যুৎসাহী, সুধীজন থেকে সিন্ডিকেট সদস্য করতে হবে। জেলার স্থায়ী বাসিন্দাদের মধ্য থেকে যোগ্যতার ভিত্তিতে কর্মকর্তা ও তৃতীয় এবং চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী নিয়োগে অগ্রাধিকার দিতে হবে। এছাড়াও ডিঙি নৌকার আদলে উদ্ভট বিশ্ববিদ্যালয় লোগো বাতিল করে সুনামগঞ্জের ঐতিহ্য ও শিক্ষার তাৎপর্যপূর্ণ নতুন লোগো করতে হবে।
আন্দোলনের চূড়ান্ত ধাপ শুরু করার মধ্যেই নানা মেরুকরণ তৈরির চেষ্টা করছে ক্ষমতাচ্যুত ফ্যাসিবাদী চক্র উল্লেখ করে তিনি বলেন, এরা নানা রকম মুখোশের আড়ালে তৎপর ছিল। এদের একটি অংশের মুখোশ উন্মেচিত হয়েছে। বাকিদেরও খোলস খসে পড়বে। আব্জ আমরা আমাদের আন্দোলনের মুখপত্র হিসেবে প্রথম একটি লিফলেট প্রচার করব। জেলার প্রতিটি উপজেলা কমিটির মাধ্যমে প্রত্যন্ত এলাকায় এই লিফলেট বিলি করা হবে। এতে সম্পৃক্ত রাখার চেষ্টা করা হবে শিক্ষার্থী ও তরুণদের। গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নিরবচ্ছিন্ন প্রচারণাও একই সঙ্গে চলবে। আজ আমরা সুনির্দিষ্ট করে কিছু দাবি পেশ করব, বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাস জেলা সদর তথা জেলা শহরের সুবিধার নাগরিক অধিকার প্রতিষ্ঠায় দাবিও প্রকাশ করব।
এটা কোনো আঞ্চলিক আন্দোলন নয় উল্লেখ করে তিনি বলেন, এটা সুনামগঞ্জ জেলা সদর তথা জেলা শহর সমগ্র জেলাবাসীর আন্দোলন। অতীতে সর্বদলীয় রাজনীতির ঐকতান হিসেবে আমরা ঐতিহ্য রক্ষার পরম্পরায় একাত্ম হয়েছি। এসময় বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রিক একটি বিদ্যুৎসাহী সমাজ শহরের সুবিধায় গড়ে ওঠার প্রত্যাশার সঙ্গে সুনামগঞ্জ জেলার উন্নয়ন একমুখী করার ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে সকলকে সোচ্চার হওয়ার আহবান জানানো হয়।

বিশ্ববিদ্যালয় স্থায়ী ক্যাম্পাস বাস্তবায়ন আন্দোলন কমিটির আহ্বায়ক অ্যাড. হুমায়ুন মঞ্জুর চৌধুরী’র সভাপতিত্বে সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য রাখেন শিক্ষাবিদ পরিমল কান্তি দে, সুনামগঞ্জ জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি অ্যাড. আব্দুল হক, বিশ্ববিদ্যালয় স্থায়ী ক্যাম্পাস বাস্তবায়ন আন্দোলন কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক সৈয়দ মহিবুল ইসলাম, অ্যাড. রবিউল লেইস রোকেস, অ্যাড. শামছুদ্দিন আহমদ, অ্যাড. মাসুক আলম, ডা. মনোয়ার আলী, অ্যাড. মাসুক আলম, অ্যাড. বজলুর রশিদ, সাংবাদিক বিজন সেন রায়, আব্দুর রব, রফিক বিন বারী, আনিসুল হক, আব্দুল আউয়াল, অ্যাড. রুহুল তুহিন, আতম মিসবাহ্, নুরুল হক আফিন্দি, স্বপন কুমার বর্মণ প্রমুখ।

দিরাইয়ে মদ্যপ অবস্থায় পূজায় বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির দায়ে যুবক আটক

সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি
প্রকাশিত: বুধবার, ১ অক্টোবর, ২০২৫, ১:২৩ পূর্বাহ্ণ
দিরাইয়ে মদ্যপ অবস্থায় পূজায় বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির দায়ে যুবক আটক

সুনামগঞ্জের দিরাইয়ে মদ্যপ অবস্থায় দুর্গাপূজার মণ্ডপের পাশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির দায়ে সজীব দে (২৫) নামের এক যুবককে আটক করেছে পুলিশ। আটককৃত যুবক দিরাই পৌর শহরের মজলিশপুর গ্রামের নান্টু দে’র ছেলে।

জানা যায়, মঙ্গলবার (৩০ সেপ্টেম্বর) দিবাগত রাতে মজলিশপুর গ্রামের দুর্গাপূজা মণ্ডপ এলাকায় মদ্যপ অবস্থায় বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করলে টহলরত পুলিশ তাকে আটক করে। পরবর্তীতে জিজ্ঞাসাবাদ ও শারীরিক পরীক্ষা করে পুলিশ নিশ্চিত হয় যে তিনি মদ্যপ ছিলেন।

দিরাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আব্দুর রাজ্জাক বলেন, আটক যুবকের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে। এলাকায় শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় রাখতে এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।

বিয়ানীবাজার প্রেসক্লাবের কমিটি পুণর্গঠন

সংবাদ বিজ্ঞপ্তি:
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ৫:০৬ অপরাহ্ণ
বিয়ানীবাজার প্রেসক্লাবের কমিটি পুণর্গঠন

বিয়ানীবাজার প্রেসক্লাবের কার্যকরী কমিটি পুণর্গঠন করা হয়েছে। সংগঠনের কার্যনির্বাহী কমিটির কয়েকজন সদস্য প্রবাস গমন করায় তাদের শুণ্য পদ পূরণ এবং কার্যক্রমকে আরোও গতিশীল করতে পূনর্গঠিত কমিটি দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করা হয়।

পুণর্গঠিত কমিটির দায়িত্বশীলরা হলেন সভাপতি সজীব ভট্রাচার্য (সময়ের আলো), সহ-সভাপতি হাসান শাহরিয়ার (দিবালোক) ও ফয়জুল হক শিমুল (সময়চিত্র), সাধারণ সম্পাদক মিলাদ মো. জয়নুল ইসলাম (আগামী প্রজন্ম), যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শাহীন আলম হৃদয় (নবদ্বীপ) ও মাছুম আহমদ (ক্রীড়ালোক), কোষাধ্যক্ষ মুকিত মোহাম্মদ (সংবাদ), প্রচার ও প্রকাশণা সম্পাদক আব্দুল খালিক (ইত্তেফাক), ক্রীড়া সম্পাদক সৈয়দ মুনজের হোসেন বাবু (ম্যাপ টিভি), দপ্তর সম্পাদক সামিয়ান হাসান (আমাদের সময়), সদস্য যথাক্রমে খালেদ জাফরী, আতাউর রহমান (দেশ এডিশন), মো: জহির উদ্দিন (দিনকাল), আবুল হাসান (যুগভেরী), জসীম উদ্দিন (বিজয়ের কন্ঠ), এম এ ওমর (মুভি বাংলা), আমিনুল হক দিলু (শ্যামল সিলেট), শাকের আহমদ (এসআরআই টিভি) ও মিছবাহ উদ্দিন (রুপালী বাংলাদেশ)।

এদিকে সম্মানীত সদস্য হিসেবে ফারুক যোশী (যুক্তরাজ্য), মোস্তাফিজ শফি, আজিজুল পারভেজ, আলী আহমদ বেবুল (যুক্তরাজ্য), এম. হাসানুল হক উজ্জ্বল (যুক্তরাজ্য), এনায়েত হোসেন সোহেল (ফ্রান্স), শরিফুল হক মনজু (যুক্তরাষ্ট্র), ফুজেল আহমদ (কানাডা), জাকির হোসেন (যুক্তরাষ্ট্র), ফয়সল মাহমুদ (যুক্তরাজ্য), সুফিয়ান আহমদ (ফ্রান্স) ও মনোয়ার হোসেন লিটন (যুক্তরাষ্ট্র)-কে মনোনীত করা হয়েছে।

বিয়ানীবাজার প্রেসক্লাবের সভাপতি সজীব ভট্রাচার্য ও সাধারণ সম্পাদক মিলাদ মো. জয়নুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। এছাড়া সংগঠনের সকল সহযোগী সদস্যকে পুর্ণাঙ্গ সদস্য পদ প্রদান করা হয়েছে মর্মে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।

দিরাইয়ে স্বর্ণালঙ্কার নিয়ে উধাও কর্মচারী, থানায় অভিযোগ

দিরাই সুনামগঞ্জ প্রতিনিধিঃ
প্রকাশিত: সোমবার, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ৫:১৬ অপরাহ্ণ
দিরাইয়ে স্বর্ণালঙ্কার নিয়ে উধাও কর্মচারী, থানায় অভিযোগ

সুনামগঞ্জের দিরাই পৌর শহরে স্বর্ণালঙ্কার নিয়ে উধাও হয়েছেন এক স্বর্ণের দোকানের কর্মচারী। এ ঘটনায় দোকান মালিক থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন।

অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, দিরাই পৌরসভার থানা রোড এলাকার কাজল বনিক ও কনক বনিকের মালিকানাধীন মেসার্স নূপুর জুয়েলার্স-এ কর্মচারী হিসেবে কাজ করতেন শ্রীমঙ্গল থানার সবুজবাগ গ্রামের রতন দে’র ছেলে রনি দে (৩০)। রবিবার (২৮ সেপ্টেম্বর) সকালে প্রতিদিনের মতো দোকান খুলে স্বাভাবিক কার্যক্রম শুরু করেন তিনি। কিছুক্ষণ পর অপর কর্মচারী দোকান থেকে বাইরে গেলে, দীর্ঘ সময় রনির খোঁজ না পেয়ে মালিক তার ব্যবহৃত মোবাইলে যোগাযোগ করেন, কিন্তু সেটি বন্ধ পাওয়া যায়।

পরে রনির স্ত্রী প্রমা দে’র কাছে তার খবর জানতে চাইলে তিনি জানান, দোকানে কাজ আছে বলে সকালে বেড়িয়ে গেছে। মোবাইল ফোনও বন্ধ।

অপর আরকটি চাবি দিয়ে ড্রয়ার খোলা হলে দেখা যায় সেটি খালি। সিসিটিভি ফুটেজে সকাল ৮টা ৩২ মিনিটে দেখা যায়, স্বর্ণালংকারগুলো রনি একটি কাগজে মুড়িয়ে প্যান্টের পকেটে নিয়ে দোকান থেকে বেরিয়ে যান।

কাজল বনিক ও কনক বনিক জানান, একটি বিয়ের জরুরি কাজের জন্য রনিকে ১ ভরি ৬ আনা স্বর্ণ (বাজারমূল্য প্রায় ২ লাখ ৫০ হাজার টাকা) দেওয়া হয়েছিল। সেই স্বর্ণ নিয়েই তিনি উধাও হয়েছেন।

এ ঘটনায় দিরাই থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন কাজল বনিক। অভিযোগে উল্লেখ করা হয়, প্রতিদিনের মতো ব্যবসা শেষে রাতে দোকান বন্ধ করার আগে রনিকে বলা হয়েছিল সকালে স্বর্ণালঙ্কার তৈরি করে রাখতে। কিন্তু ঘটনার দিন সকালে সুযোগ বুঝে স্বর্ণালঙ্কারসহ গা-ঢাকা দেন তিনি।

দিরাই থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) জানান, অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্ত চলছে। অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার ও স্বর্ণ উদ্ধারে পুলিশ তৎপর রয়েছে।

লোড হচ্ছে...