তারিখ লোড হচ্ছে...
ইউটিউব লাইভ ই-পেপার
খুঁজুন
বুধবার, ১ অক্টোবর, ২০২৫, ১৬ আশ্বিন, ১৪৩২
লোড হচ্ছে...

লক্ষ্মীপুর কমলনগরে ব্যাক্তির বায়নাচুক্তি মালিকানা সম্পত্তি দখলের অভযোগ

লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি
প্রকাশিত: শুক্রবার, ২৭ জুন, ২০২৫, ৪:৩৯ অপরাহ্ণ
লক্ষ্মীপুর কমলনগরে ব্যাক্তির বায়নাচুক্তি মালিকানা সম্পত্তি দখলের অভযোগ

লক্ষ্মীপুরে নদী ভাঙ্গা আব্দুর রাজ্জাক নামে এক ব্যক্তির বায়না চুক্তিতে মালিকানা ২৪ শতাংশের একটি সম্পত্তি জোর করে দখল করার অভযোগ এনেছেন হাজিরাহাট ফাজিল ডিগ্রী মাদ্রাসার প্রিন্সিপাল দেলোয়ার হোসেন ও স্থানীয় সুলতান আহম্ম টিপুর বিরুদ্ধে । ভুক্তভোগী এবং বাংলার মুকুল পত্রিকার নিউজের তথ্য অনুযায়ী জানা যায় লক্ষীপুর কমলনগর হাজিরাট হামিদিয়া ফাজিল

মাদ্রাসার মালিকানাধীন ৮০ শতাংশ জমিন রয়েছে তোরাবগঞ্জ এলাকায় চর লরেঞ্চ মৌজায়। মাদ্রাসার প্রিন্সিপাল দেলোয়ার হোসেন উক্ত জমিটি বেশ কয়েকজনের কাছে একাধিকবার বায়না চুক্তি করেছেন বলে অভযোগ ওঠে । সম্প্রতি ওই জমির একটি অংশে ভরাট করে নির্মাণ কাজ শুরু করেছে একটি পক্ষ। তবে একটি পক্ষ কাজ করলেও মাওলানা দেলোয়ার হোসেন কাজটি মাদ্রাসার বলে দাবি করেন । ঘটনাটি কমলনগর উপজেলার তোরাবগঞ্জ ইউনিয়নের ১ নং ওয়ার্ডের তোরাবগঞ্জ গ্রামে । তবে জমিটি পড়েছে চর লরেঞ্চ মৌজাতে। বায়না চুক্তির স্টাম্প এবং ভুক্তভোগীর বক্তব্য অনুযায়ী ২০২০ সালের ১ মে স্থানীয় সুলতান আহম্মদ টিপুর মাধ্যমে, আজাদ এবং মোহাম্মদ শাহজাহানের কাছ থেকে ২৪ শতাংশ জমির বায়না চুক্তি করে রাজ্জসক। দুই ধপায় সুলতান আহম্মদ টিপুকে ৮ লাখ টাকা ( ১ম স্টাম্প ৬লাখ এবং ২য় স্টাম্প ২ লাখ) দেয়া হয়। বাকি টাকা রেজিস্ট্রেশন সময় দেয়া হবে বলে চুক্তি করা হয়। সেই মোতাবেক আব্দুর রাজ্জাক এই জমিতে বিভিন্ন গাছপালা রোপন করে একটি বাড়ির পরিবেশ তৈরি করেন। কিন্তু হঠাৎ করে ১৫ জুন (রবিবার) ২০২৫ আব্দুর রাজ্জাকের সেই বায়না চুক্তির মালিকানা জমিতে হাজিরহাট ফাজিল ডিগ্রী মাদ্রাসার বরাত দিয়ে উক্ত জায়গায় ইট বালু ফেলে জোরপূর্বক দখল করার অভিযোগ ওঠেছে মাওলানা দেলোয়ার ও টিপুর বিরুদ্ধে। এমন পরিস্থিতিতে আব্দুর রাজ্জাক হাজীর হাট ফাজিল ডিগ্রী মাদ্রাসার প্রিন্সিপাল দেলোয়ার হোসেন এবং সুলতান আহমদ টিপুর বিরুদ্ধে জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে একটি অভিযোগ দায়ের করেন। সেই সাথে তিনি প্রশাসনের কাছে সুন্দর সমাধান এবং সুষ্ঠু বিচার প্রার্থনা করেন। ভুক্তভোগী আব্দুর রাজ্জাক বলেন, আমি একজন নদী ভাঙ্গা মানুষ ২০২০ সালে আমি ২৪ শতাংশ জমি কিনেছি স্থানীয় সুলতান আহমদ টিপুর কাছ থেকে। আমাকে বায়না চুক্তি স্ট্যাম্প দেয়া হয় দুই ধপায় সুলতান আহমদ টিপুকে আমি ৮ লাখ টাকা দিয়ে প্রথম স্ট্যাম্পে ৬ লক্ষ টাকা এবং দ্বিতীয় স্টাম্পে ২ লক্ষ টাকা। যেখানে সাক্ষী ছিলেন হাজিরাট হামিদিয়া ফাজিল ডিগ্রি মাদ্রাসার প্রিন্সিপাল মাওলানা দেলোয়ার হোসেন। ৫ বছর পর্যন্ত জমিনটি আমার দখলে ছিল। এই জমিন বায়না চুক্তিতে মালিক আব্দুর রাজ্জাক নামে একটি সাইনবোর্ড রয়েছে জমিতে । পাঁচ বছর পর জমির দাম যখন বেড়ে যায়, প্রিন্সিপাল মাওলানা দেলোয়ার হোসেন এবং সুলতান আহম্মদ টিপু যুক্তি করে আমাকে জমিন থেকে উচ্ছেদ করে সেখানে তৃতীয় পক্ষ ইসমাইল নামে এক ব্যক্তির কাছে জমিনটি পুণরায় বিক্রি করে। বর্তমানে ইসমাইল সেই জমিন দখল করে ঘর তুলছে। সেখান থেকে আমাকে সরানোর জন্য হাজিরহাট ফাজিল ডিগ্রি মাদ্রাসার একটি সাইনবোর্ড দিয়ে রেখেছে। যাতে সবাই মনে করে এই জায়গায় মাদ্রাসার কাজ চলছে। এমন পরিস্থিতিতে আমি ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্তের হাত থেকে বাঁচতে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করি। বিষয়টি জানতে হাজীর হাট ফাজিল ডিগ্রী মাদ্রাসার প্রিন্সিপাল দেলোয়ার হোসেনের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, সম্পত্তিটি মাদ্রাসার সম্পত্তি মাদ্রাসার প্রয়োজনে এখানে মাদ্রাসার জন্য ঘর করা হয়। আব্দুর রাজ্জাকের কাছে জমি বিক্রির বিষয়টি তিনি সম্পূর্ণ এড়িয়ে যান। তিনি বলেন, লক্ষ্মীপুর অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক সার্বিকের নির্দেশনা অনুযায়ী মাদ্রাসার জমিতে কাজ চলছে। আমাদের মাদ্রাসার জমিতে আমরা ঘর তুলছি। আব্দুর রাজ্জাক নামে আমি কাউকে চিনি না। তাকে জিজ্ঞেস করেন তার কাছে কি আছে? আমাদের মাদ্রাসার দলিল আছে । বিষয়টি জানতে স্থানীয় সুলতান আহমদ টিপুর সাথে কথা বললে তিনি বলেন, আপনার আগেও দুজন সাংবাদিক এসেছে আপনি তিন নম্বর। রাজ্জাক সাহেব এখন আবার আপনার কাছে গিয়েছে। আমি তাকে বলেছি তার টাকাটা ফেরত নেয়ার জন্য কারণ আমি অনেক চেষ্টা করেছি কিন্তু অবশেষে ব্যর্থ হলাম কারণ সরকারি সম্পত্তি কখনো রেজিস্ট্রেশন করা যায় না। তিনি বলেন আমি এডিসিকে নিয়ে কয়েকবার মাদ্রাসাতে মিটিং করেছি কিন্তু সরকারি সম্পত্তি হস্তান্তর করা না যাওয়ার কারণে আমি তাকে ৬ লক্ষ টাকার স্ট্যাম্প দেয়া তার টাকাটা ফেরত নিতে বলছি। কিন্তু তিনি ছয় লক্ষ টাকা মানেন না। পরবর্তীতে চিন্তা করলাম তিনি জমিতে মাটি ফেলেছেন এবং জমিনটা সাজিয়েছেন সেই দিক থেকে যদি ২০-৩০ হাজার ৫০ হাজার বেশি লাগে তারপরও আমি দিতে রাজি কিন্তু তিনি তা মানেন না। তবে ২ লক্ষ টাকা এবং ১ টি স্টাম্পের কথা তিনি অস্বীকার করেন। মাদ্রাসার সম্পত্তি হস্তান্তর করা কতটুকু যৌক্তিক লক্ষ্মীপুর অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক সার্বিক জে পি দেওয়ানের সাথে কথা বললে তিনি জানান, মাদ্রাসার সম্পত্তি কখনো হস্তান্তরযোগ্য নয় এবং কখনো বিক্রিযোগ্য নয়। বিশেষ প্রয়োজনে মন্ত্রণালয়ের থেকে অনুমোদন নিতে হয় তবে অনেক ঝামেলা। হাজিরহাট হামিদিয়া ফাজিল ডিগ্রি মাদ্রাসার জমিন বিক্রয় সম্পর্কে তিনি অবগত নন বলে জানান। তবে তিনি বিষয়টির সত্যতা পেলে ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দেন। এমন পরিস্থিতিতে উক্ত সম্পত্তিতে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা জরুরি হয়ে পড়েছে বলে মনে করেন স্থানীয়রা।

দিরাইয়ে মদ্যপ অবস্থায় পূজায় বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির দায়ে যুবক আটক

সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি
প্রকাশিত: বুধবার, ১ অক্টোবর, ২০২৫, ১:২৩ পূর্বাহ্ণ
দিরাইয়ে মদ্যপ অবস্থায় পূজায় বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির দায়ে যুবক আটক

সুনামগঞ্জের দিরাইয়ে মদ্যপ অবস্থায় দুর্গাপূজার মণ্ডপের পাশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির দায়ে সজীব দে (২৫) নামের এক যুবককে আটক করেছে পুলিশ। আটককৃত যুবক দিরাই পৌর শহরের মজলিশপুর গ্রামের নান্টু দে’র ছেলে।

জানা যায়, মঙ্গলবার (৩০ সেপ্টেম্বর) দিবাগত রাতে মজলিশপুর গ্রামের দুর্গাপূজা মণ্ডপ এলাকায় মদ্যপ অবস্থায় বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করলে টহলরত পুলিশ তাকে আটক করে। পরবর্তীতে জিজ্ঞাসাবাদ ও শারীরিক পরীক্ষা করে পুলিশ নিশ্চিত হয় যে তিনি মদ্যপ ছিলেন।

দিরাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আব্দুর রাজ্জাক বলেন, আটক যুবকের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে। এলাকায় শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় রাখতে এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।

বিয়ানীবাজার প্রেসক্লাবের কমিটি পুণর্গঠন

সংবাদ বিজ্ঞপ্তি:
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ৫:০৬ অপরাহ্ণ
বিয়ানীবাজার প্রেসক্লাবের কমিটি পুণর্গঠন

বিয়ানীবাজার প্রেসক্লাবের কার্যকরী কমিটি পুণর্গঠন করা হয়েছে। সংগঠনের কার্যনির্বাহী কমিটির কয়েকজন সদস্য প্রবাস গমন করায় তাদের শুণ্য পদ পূরণ এবং কার্যক্রমকে আরোও গতিশীল করতে পূনর্গঠিত কমিটি দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করা হয়।

পুণর্গঠিত কমিটির দায়িত্বশীলরা হলেন সভাপতি সজীব ভট্রাচার্য (সময়ের আলো), সহ-সভাপতি হাসান শাহরিয়ার (দিবালোক) ও ফয়জুল হক শিমুল (সময়চিত্র), সাধারণ সম্পাদক মিলাদ মো. জয়নুল ইসলাম (আগামী প্রজন্ম), যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শাহীন আলম হৃদয় (নবদ্বীপ) ও মাছুম আহমদ (ক্রীড়ালোক), কোষাধ্যক্ষ মুকিত মোহাম্মদ (সংবাদ), প্রচার ও প্রকাশণা সম্পাদক আব্দুল খালিক (ইত্তেফাক), ক্রীড়া সম্পাদক সৈয়দ মুনজের হোসেন বাবু (ম্যাপ টিভি), দপ্তর সম্পাদক সামিয়ান হাসান (আমাদের সময়), সদস্য যথাক্রমে খালেদ জাফরী, আতাউর রহমান (দেশ এডিশন), মো: জহির উদ্দিন (দিনকাল), আবুল হাসান (যুগভেরী), জসীম উদ্দিন (বিজয়ের কন্ঠ), এম এ ওমর (মুভি বাংলা), আমিনুল হক দিলু (শ্যামল সিলেট), শাকের আহমদ (এসআরআই টিভি) ও মিছবাহ উদ্দিন (রুপালী বাংলাদেশ)।

এদিকে সম্মানীত সদস্য হিসেবে ফারুক যোশী (যুক্তরাজ্য), মোস্তাফিজ শফি, আজিজুল পারভেজ, আলী আহমদ বেবুল (যুক্তরাজ্য), এম. হাসানুল হক উজ্জ্বল (যুক্তরাজ্য), এনায়েত হোসেন সোহেল (ফ্রান্স), শরিফুল হক মনজু (যুক্তরাষ্ট্র), ফুজেল আহমদ (কানাডা), জাকির হোসেন (যুক্তরাষ্ট্র), ফয়সল মাহমুদ (যুক্তরাজ্য), সুফিয়ান আহমদ (ফ্রান্স) ও মনোয়ার হোসেন লিটন (যুক্তরাষ্ট্র)-কে মনোনীত করা হয়েছে।

বিয়ানীবাজার প্রেসক্লাবের সভাপতি সজীব ভট্রাচার্য ও সাধারণ সম্পাদক মিলাদ মো. জয়নুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। এছাড়া সংগঠনের সকল সহযোগী সদস্যকে পুর্ণাঙ্গ সদস্য পদ প্রদান করা হয়েছে মর্মে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।

দিরাইয়ে স্বর্ণালঙ্কার নিয়ে উধাও কর্মচারী, থানায় অভিযোগ

দিরাই সুনামগঞ্জ প্রতিনিধিঃ
প্রকাশিত: সোমবার, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ৫:১৬ অপরাহ্ণ
দিরাইয়ে স্বর্ণালঙ্কার নিয়ে উধাও কর্মচারী, থানায় অভিযোগ

সুনামগঞ্জের দিরাই পৌর শহরে স্বর্ণালঙ্কার নিয়ে উধাও হয়েছেন এক স্বর্ণের দোকানের কর্মচারী। এ ঘটনায় দোকান মালিক থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন।

অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, দিরাই পৌরসভার থানা রোড এলাকার কাজল বনিক ও কনক বনিকের মালিকানাধীন মেসার্স নূপুর জুয়েলার্স-এ কর্মচারী হিসেবে কাজ করতেন শ্রীমঙ্গল থানার সবুজবাগ গ্রামের রতন দে’র ছেলে রনি দে (৩০)। রবিবার (২৮ সেপ্টেম্বর) সকালে প্রতিদিনের মতো দোকান খুলে স্বাভাবিক কার্যক্রম শুরু করেন তিনি। কিছুক্ষণ পর অপর কর্মচারী দোকান থেকে বাইরে গেলে, দীর্ঘ সময় রনির খোঁজ না পেয়ে মালিক তার ব্যবহৃত মোবাইলে যোগাযোগ করেন, কিন্তু সেটি বন্ধ পাওয়া যায়।

পরে রনির স্ত্রী প্রমা দে’র কাছে তার খবর জানতে চাইলে তিনি জানান, দোকানে কাজ আছে বলে সকালে বেড়িয়ে গেছে। মোবাইল ফোনও বন্ধ।

অপর আরকটি চাবি দিয়ে ড্রয়ার খোলা হলে দেখা যায় সেটি খালি। সিসিটিভি ফুটেজে সকাল ৮টা ৩২ মিনিটে দেখা যায়, স্বর্ণালংকারগুলো রনি একটি কাগজে মুড়িয়ে প্যান্টের পকেটে নিয়ে দোকান থেকে বেরিয়ে যান।

কাজল বনিক ও কনক বনিক জানান, একটি বিয়ের জরুরি কাজের জন্য রনিকে ১ ভরি ৬ আনা স্বর্ণ (বাজারমূল্য প্রায় ২ লাখ ৫০ হাজার টাকা) দেওয়া হয়েছিল। সেই স্বর্ণ নিয়েই তিনি উধাও হয়েছেন।

এ ঘটনায় দিরাই থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন কাজল বনিক। অভিযোগে উল্লেখ করা হয়, প্রতিদিনের মতো ব্যবসা শেষে রাতে দোকান বন্ধ করার আগে রনিকে বলা হয়েছিল সকালে স্বর্ণালঙ্কার তৈরি করে রাখতে। কিন্তু ঘটনার দিন সকালে সুযোগ বুঝে স্বর্ণালঙ্কারসহ গা-ঢাকা দেন তিনি।

দিরাই থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) জানান, অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্ত চলছে। অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার ও স্বর্ণ উদ্ধারে পুলিশ তৎপর রয়েছে।

লোড হচ্ছে...