তারিখ লোড হচ্ছে...
ইউটিউব লাইভ ই-পেপার
খুঁজুন
বুধবার, ১ অক্টোবর, ২০২৫, ১৬ আশ্বিন, ১৪৩২
লোড হচ্ছে...

সৌরবিদ্যুতের উৎপাদন বাড়ানোর উদ্যোগ নিচ্ছে সরকার

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ২১ আগস্ট, ২০২৫, ১০:১০ পূর্বাহ্ণ
সৌরবিদ্যুতের উৎপাদন বাড়ানোর উদ্যোগ নিচ্ছে সরকার

সরকার সৌরবিদ্যুতের উৎপাদন বাড়ানোর উদ্যোগ নিয়েছে। ওই লক্ষ্যে ভবনের ছাদে সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদনের তোড়জোড় শুরু করেছে সরকার। মূলত সরকারি অফিস, স্কুল-কলেজ, হাসপাতালের ছাদে সৌরবিদ্যুৎ প্যানেল (রুফটপ সোলার প্যানেল) স্থাপন করা হবে। সেজন্য বিদ্যুৎ বিভাগ আগামী ছয় থেকে আট মাসের মধ্যে বাস্তবায়নযোগ্য একটি কর্মসূচি পরিকল্পনা করেছে। ওই পরিকল্পনা বাস্তবায়নে সাত থেকে সাড়ে ১০ হাজার কোটি টাকা ব্যয় হবে। তার বিপরীতে দুই থেকে তিন হাজার মেগাওয়াট উৎপাদন হবে। প্রকল্পটি বাস্তবায়নের জন্য প্রয়োজনীয় অর্থায়নের আশ্বাস দিয়েছে অর্থ মন্ত্রণালয়। ইতিমধ্যে প্রকল্পটি বাস্তবায়নে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের প্রশাসনিক সহায়তা নিশ্চিত করতে মন্ত্রিসভা সচিব এবং অন্যান্য সব সচিবকে শতাধিক ডিও লেটার পাঠানো হয়েছে। তাছাড়া প্রকল্প বাস্তবায়ন কৌশল উপস্থাপন এবং স্থানীয় পর্যায়ে পাইলট প্রকল্প শুরু করার জন্য বিদ্যুৎ বিভাগ শিগগির জেলা প্রশাসক (ডিসি) ও পুলিশ সুপারদের (এসপি) সঙ্গে সমন্বয় সভা করতে যাচ্ছে। বিদ্যুৎ বিভাগ সংশ্লিষ্ট সূত্রে এসব তথ্য জানা যায়।

সংশ্লিষ্ট সূত্র মতে, সরকারের পক্ষ থেকে ইতিমধ্যে দেশের সব সরকারি প্রতিষ্ঠানের ভবন, স্কুল-কলেজ-মাদ্রাসা ও সব সরকারি হাসপাতালের ছাদে রুফটপ সোলার স্থাপনের নির্দেশ দেয়া হয়। গত ২৯ জুন উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে জাতীয় রুফটপ সোলার কর্মসূচি বাস্তবায়নের প্রস্তাব অনুমোদন করা হয়েছে। আগামী ছয় থেকে আট মাসের মধ্যে রুফটপ সোলার স্থাপন করার পরিকল্পনাকে দু’ভাগে ভাগ করা হয়েছে। একটি হচ্ছে সরকারি প্রতিষ্ঠানের ছাদ। বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠানের ছাদে সোলার সিস্টেম স্থাপন করে চলতি বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে এক থেকে দেড় হাজার মেগাওয়াট উৎপাদন করা। আর অন্যটি হচ্ছে দেশের সব প্রাথমিক ও মাধ্যমিক বিদ্যালয়, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়, মাদ্রাসা, পলিটেকনিকসহ অন্যান্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এবং হাসপাতালের ছাদে একই সময়ের ভেতর সমপরিমাণ সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদনের পরিকল্পনা করা হয়েছে।

সূত্র জানায়, বিদ্যুৎ বিতরণ সংস্থাগুলো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছাদে সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদনে নিজেই অথবা সহযোগী প্রতিষ্ঠানকে সঙ্গে নিয়ে এ কার্যক্রম বাস্তবায়ন করবে। এ কার্যক্রমে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর কোনো বিনিয়োগ করতে হবে না। এমনকি প্যানেল স্থাপন, বিদ্যমান সংযোগের রেনোভেশন বা রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব বহন করতে হবে না। বরং এ মডেলের মাধ্যমে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো ছাদ ব্যবহার করতে দেয়ার জন্য একটি ভাড়া পাবে, যা প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব তহবিলে সংযুক্ত হবে। শিক্ষা ও স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য অপারেটিং এক্সপেন্ডিচার (ওপেক্স) মডেলে রুফটপ স্থাপন করা হবে। আর সরকারি অফিসের ছাদে সৌরবিদ্যুৎ কার্যক্রম বাস্তবায়নের জন্য, সিস্টেমের ক্যাপাসিটি ভেদে প্রাক্কলিত মূল্যের ওপর ভিত্তি করে সব সরকারি অফিস তার নিয়ন্ত্রণকারী মন্ত্রণালয়ের কাছে বরাদ্দ চাইবে। মন্ত্রণালয় সারা দেশ থেকে প্রাপ্ত চাহিদার ওপর ভিত্তি করে সম্মিলিতভাবে বরাদ্দ প্রদান করবে। পরে প্রতিযোগিতামূলক দরপত্রের মাধ্যমে সোলার সিস্টেম স্থাপন করা হবে। সরকারি অফিসগুলোর জন্য ক্যাপিটাল এক্সপেন্ডিচার (ক্যাপএক্স) মডেল অনুসরণ করা হবে। পাশাপাশি প্রতিকটি রুফটপ সোলার নেট মিটারিংয়ের আওতায় আসবে। যার মাধ্যমে গ্রাহকের বিল সমন্বয় করা হবে। অর্থাৎ রুফটপ সোলার থেকে উৎপাদিত গ্রাহকের চাহিদার অতিরিক্ত বিদ্যুৎ জাতীয় গ্রিডে স্বয়ংক্রিয়ভাবে চলে যাবে। আবার যখন প্রয়োজন হবে তখন গ্রিড থেকে বিদ্যুৎ গ্রহণ করবে গ্রাহক। প্রতি তিন মাসে বিদ্যুৎ গ্রহণ ও সরবরাহ সমন্বয় করে তার বিদ্যুৎ বিল নির্ধারণ করা হবে।

সূত্র আরো জানায়, সৌরবিদ্যুৎ প্রসার ও ধার্যকৃত লক্ষ্যমাত্রা পূরণে বাংলাদেশ প্রতিবেশী দেশগুলোর তুলনায় অনেক পিছিয়ে রয়েছে। ভারতে মোট বিদ্যুৎ চাহিদার ২৪ শতাংশ, পাকিস্তানে ১৭ দশমিক ১৬ শতাংশ, শ্রীলঙ্কায় ৩৯ দশমিক ৭ শতাংশ উৎপাদন হলেও বাংলাদেশে মোট বিদ্যুৎ চাহিদার মাত্র ৫ দশমিক ৬ শতাংশ (১ হাজার ৫৮০ মেগাওয়াট) সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন হচ্ছে। কারণ ছাদভিত্তিক সৌরবিদ্যুতে নিম্নমানের যন্ত্রপাতি ব্যবহারের কারণে বড় অংশই অকেজো হয়ে পড়ে আছে। বাংলাদেশের নবায়নযোগ্য জ্বালানি নীতিমালা ২০২৫ অনুযায়ী ২০৩০ সালের মধ্যে মোট বিদ্যুৎ চাহিদার ২০ শতাংশ (আনুমানিক ৪ হাজার ৪৪৪ মেগাওয়াট) এবং ২০৪০ সালের মধ্যে ৩০ শতাংশ (আনুমানিক ৮ হাজার ৮৮৮ মেগাওয়াট) নবায়নযোগ্য জ্বালানি থেকে উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ। ওই লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে এরই মধ্যে ৫ হাজার ২৩৮ মেগাওয়াট ক্ষমতার স্থলভিত্তিক ৫৫টি সৌর বিদ্যুৎকেন্দ্রের টেন্ডার কার্যক্রম শুরু হয়েছে। তবে তা বাস্তবায়ন হতে ২০২৮ সাল পর্যন্ত সময় লাগবে। আর বাংলাদেশের ২০৪০ সালের মধ্যে নবায়নযোগ্য জ্বালানির অবদান জাতীয় গ্রিডে ৪০ শতাংশ হওয়ার কথা।

এদিকে এ বিষয়ে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদবিষয়ক উপদেষ্টা ফাওজুল কবির খান জানান, কার্বন নিঃসরণ শূন্যে নামিয়ে আনতে সরকার বদ্ধপরিকর। নবায়নযোগ্য জ্বালানির ওপর নির্ভরশীলতা বাড়াতে টেকসই উদ্যোগের ওপর জোর দেয়া হচ্ছে। তার অংশ হিসেবেই রুফটপ সোলারের ওপর জোর দেয়া হচ্ছে। রুফটপ করা গেলে বিদ্যুতের জন্য জ্বালানি আমদানির নির্ভরতা কমে আসবে।

দিরাইয়ে মদ্যপ অবস্থায় পূজায় বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির দায়ে যুবক আটক

সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি
প্রকাশিত: বুধবার, ১ অক্টোবর, ২০২৫, ১:২৩ পূর্বাহ্ণ
দিরাইয়ে মদ্যপ অবস্থায় পূজায় বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির দায়ে যুবক আটক

সুনামগঞ্জের দিরাইয়ে মদ্যপ অবস্থায় দুর্গাপূজার মণ্ডপের পাশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির দায়ে সজীব দে (২৫) নামের এক যুবককে আটক করেছে পুলিশ। আটককৃত যুবক দিরাই পৌর শহরের মজলিশপুর গ্রামের নান্টু দে’র ছেলে।

জানা যায়, মঙ্গলবার (৩০ সেপ্টেম্বর) দিবাগত রাতে মজলিশপুর গ্রামের দুর্গাপূজা মণ্ডপ এলাকায় মদ্যপ অবস্থায় বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করলে টহলরত পুলিশ তাকে আটক করে। পরবর্তীতে জিজ্ঞাসাবাদ ও শারীরিক পরীক্ষা করে পুলিশ নিশ্চিত হয় যে তিনি মদ্যপ ছিলেন।

দিরাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আব্দুর রাজ্জাক বলেন, আটক যুবকের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে। এলাকায় শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় রাখতে এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।

বিয়ানীবাজার প্রেসক্লাবের কমিটি পুণর্গঠন

সংবাদ বিজ্ঞপ্তি:
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ৫:০৬ অপরাহ্ণ
বিয়ানীবাজার প্রেসক্লাবের কমিটি পুণর্গঠন

বিয়ানীবাজার প্রেসক্লাবের কার্যকরী কমিটি পুণর্গঠন করা হয়েছে। সংগঠনের কার্যনির্বাহী কমিটির কয়েকজন সদস্য প্রবাস গমন করায় তাদের শুণ্য পদ পূরণ এবং কার্যক্রমকে আরোও গতিশীল করতে পূনর্গঠিত কমিটি দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করা হয়।

পুণর্গঠিত কমিটির দায়িত্বশীলরা হলেন সভাপতি সজীব ভট্রাচার্য (সময়ের আলো), সহ-সভাপতি হাসান শাহরিয়ার (দিবালোক) ও ফয়জুল হক শিমুল (সময়চিত্র), সাধারণ সম্পাদক মিলাদ মো. জয়নুল ইসলাম (আগামী প্রজন্ম), যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শাহীন আলম হৃদয় (নবদ্বীপ) ও মাছুম আহমদ (ক্রীড়ালোক), কোষাধ্যক্ষ মুকিত মোহাম্মদ (সংবাদ), প্রচার ও প্রকাশণা সম্পাদক আব্দুল খালিক (ইত্তেফাক), ক্রীড়া সম্পাদক সৈয়দ মুনজের হোসেন বাবু (ম্যাপ টিভি), দপ্তর সম্পাদক সামিয়ান হাসান (আমাদের সময়), সদস্য যথাক্রমে খালেদ জাফরী, আতাউর রহমান (দেশ এডিশন), মো: জহির উদ্দিন (দিনকাল), আবুল হাসান (যুগভেরী), জসীম উদ্দিন (বিজয়ের কন্ঠ), এম এ ওমর (মুভি বাংলা), আমিনুল হক দিলু (শ্যামল সিলেট), শাকের আহমদ (এসআরআই টিভি) ও মিছবাহ উদ্দিন (রুপালী বাংলাদেশ)।

এদিকে সম্মানীত সদস্য হিসেবে ফারুক যোশী (যুক্তরাজ্য), মোস্তাফিজ শফি, আজিজুল পারভেজ, আলী আহমদ বেবুল (যুক্তরাজ্য), এম. হাসানুল হক উজ্জ্বল (যুক্তরাজ্য), এনায়েত হোসেন সোহেল (ফ্রান্স), শরিফুল হক মনজু (যুক্তরাষ্ট্র), ফুজেল আহমদ (কানাডা), জাকির হোসেন (যুক্তরাষ্ট্র), ফয়সল মাহমুদ (যুক্তরাজ্য), সুফিয়ান আহমদ (ফ্রান্স) ও মনোয়ার হোসেন লিটন (যুক্তরাষ্ট্র)-কে মনোনীত করা হয়েছে।

বিয়ানীবাজার প্রেসক্লাবের সভাপতি সজীব ভট্রাচার্য ও সাধারণ সম্পাদক মিলাদ মো. জয়নুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। এছাড়া সংগঠনের সকল সহযোগী সদস্যকে পুর্ণাঙ্গ সদস্য পদ প্রদান করা হয়েছে মর্মে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।

দিরাইয়ে স্বর্ণালঙ্কার নিয়ে উধাও কর্মচারী, থানায় অভিযোগ

দিরাই সুনামগঞ্জ প্রতিনিধিঃ
প্রকাশিত: সোমবার, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ৫:১৬ অপরাহ্ণ
দিরাইয়ে স্বর্ণালঙ্কার নিয়ে উধাও কর্মচারী, থানায় অভিযোগ

সুনামগঞ্জের দিরাই পৌর শহরে স্বর্ণালঙ্কার নিয়ে উধাও হয়েছেন এক স্বর্ণের দোকানের কর্মচারী। এ ঘটনায় দোকান মালিক থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন।

অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, দিরাই পৌরসভার থানা রোড এলাকার কাজল বনিক ও কনক বনিকের মালিকানাধীন মেসার্স নূপুর জুয়েলার্স-এ কর্মচারী হিসেবে কাজ করতেন শ্রীমঙ্গল থানার সবুজবাগ গ্রামের রতন দে’র ছেলে রনি দে (৩০)। রবিবার (২৮ সেপ্টেম্বর) সকালে প্রতিদিনের মতো দোকান খুলে স্বাভাবিক কার্যক্রম শুরু করেন তিনি। কিছুক্ষণ পর অপর কর্মচারী দোকান থেকে বাইরে গেলে, দীর্ঘ সময় রনির খোঁজ না পেয়ে মালিক তার ব্যবহৃত মোবাইলে যোগাযোগ করেন, কিন্তু সেটি বন্ধ পাওয়া যায়।

পরে রনির স্ত্রী প্রমা দে’র কাছে তার খবর জানতে চাইলে তিনি জানান, দোকানে কাজ আছে বলে সকালে বেড়িয়ে গেছে। মোবাইল ফোনও বন্ধ।

অপর আরকটি চাবি দিয়ে ড্রয়ার খোলা হলে দেখা যায় সেটি খালি। সিসিটিভি ফুটেজে সকাল ৮টা ৩২ মিনিটে দেখা যায়, স্বর্ণালংকারগুলো রনি একটি কাগজে মুড়িয়ে প্যান্টের পকেটে নিয়ে দোকান থেকে বেরিয়ে যান।

কাজল বনিক ও কনক বনিক জানান, একটি বিয়ের জরুরি কাজের জন্য রনিকে ১ ভরি ৬ আনা স্বর্ণ (বাজারমূল্য প্রায় ২ লাখ ৫০ হাজার টাকা) দেওয়া হয়েছিল। সেই স্বর্ণ নিয়েই তিনি উধাও হয়েছেন।

এ ঘটনায় দিরাই থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন কাজল বনিক। অভিযোগে উল্লেখ করা হয়, প্রতিদিনের মতো ব্যবসা শেষে রাতে দোকান বন্ধ করার আগে রনিকে বলা হয়েছিল সকালে স্বর্ণালঙ্কার তৈরি করে রাখতে। কিন্তু ঘটনার দিন সকালে সুযোগ বুঝে স্বর্ণালঙ্কারসহ গা-ঢাকা দেন তিনি।

দিরাই থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) জানান, অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্ত চলছে। অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার ও স্বর্ণ উদ্ধারে পুলিশ তৎপর রয়েছে।

লোড হচ্ছে...