তারিখ লোড হচ্ছে...
ইউটিউব লাইভ ই-পেপার
খুঁজুন
বুধবার, ১ অক্টোবর, ২০২৫, ১৬ আশ্বিন, ১৪৩২
লোড হচ্ছে...

সরকারের নজরদারির অভাবে চালের দাম বাড়িয়েই চলেছে অসাধু চক্র

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৭ জুলাই, ২০২৫, ১১:০২ পূর্বাহ্ণ
সরকারের নজরদারির অভাবে চালের দাম বাড়িয়েই চলেছে অসাধু চক্র

সরকারের নজরদারির অভাবে চালের দাম বাড়িয়েই চলেছে অসাধু চক্র। দেশে চালের কোনো ঘাটতি না থাকলেও নানা অজুহাতে বাড়ছে চালের দাম।  অথচ গত এক বছরে ১৩ লাখ মেট্রিক টনের মতো চাল দেশে আমদানি হয়েছে। তাছাড়া গত বোরো মৌসুমে ফলনও ভালো হয়েছে। কিন্তু তারপরও চালের দাম না কমে বরং বাড়ছে। টিসিবি হিসাবে বাজারে মোটা চালের সর্বনিম্ন দর উঠেছে প্রতি কেজি ৫৫ টাকায়, যা এক মাস আগে ছিল ৫০ টাকা। আর মাঝারি চালের কেজি ৬০-৬৫ টাকা। সরু  চাল কিনতে লাগছে প্রতি কেজি ৭৫-৮৫ টাকা।দেশের মানুষের প্রধান খাদ্যশস্য চালের দাম বাড়লে মূল্যস্ফীতির ওপর সবচেয়ে বেশি প্রভাব পড়ে। এ বছর দেশে রেকর্ড পরিমাণ বোরো ধান উৎপাদন হলেও কৃষক ও ভোক্তা কেউই এর সুফল পাচ্ছে না। বোরোর উৎপাদনের সঙ্গে বাজার পরিস্থিতির মিল নাই। বোরোর ভরা মৌসুমেও আড়ত থেকে শুরু করে খুচরা বাজার পর্যন— সব ধরনের চালের দাম বেড়েছে। চাল আমদানি ও অভ্যন্তরীণ ফলন ভালো হলেও সরকার বাজারে চালের বাড়তি দর নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হচ্ছে। চালের বাজার সংশ্লিষ্ট সূত্রে এসব তথ্য জানা যায়।

সংশ্লিষ্ট সূত্র মতে, কৃষকের হাতে বা গোলায় যখন ধান থাকে তখন বাজারে ধানের দাম। মিলারদের কারসাজির মাধ্যমে বাজারে ধানের দাম কমিয়ে রাখে। আর যখনই ওই ধান ব্যবসায়ীদের হাতে যাওয়ার পরই বাড়িয়ে দেয়া হয় চালের দাম। সরকার নিয়ন্ত্রণ করতে এ বিষয়টি ব্যর্থ হচ্ছে। ক্যাবের হিসাবে গত এক বছরে বাজারে চালের দাম গড়ে ১৫ শতাংশ বেড়েছে। তার মধ্যে গত এক মাসে চিকন চালের দাম ৫ শতাংশ, আর মাঝারি ও মোটা চালের দাম ৯ শতাংশ বেড়েছে। মূলত মিলাররা কারসাজি করে চালের মোকামগুলোয় চালের বাজারকে অস্থির করে তুলেছে অভিযোগ উঠেছে। বোরো মৌসুমে দেশের মোট চালের প্রায় ৫৫ শতাংশ উৎপাদন হয়। ফলন ভালো হলে সরবরাহ বাড়ে আর বাজারে দাম কমে। এ বছর বোরোতে রেকর্ড ২ কোটি ১৪ লাখ টন চাল উৎপাদন হয়েছে। আর ২০১৯-২০ অর্থবছর দেশে বোরোর উৎপাদন হয়েছে এক কোটি ৯৫ লাখ টন। ২০২০-২১ অর্থবছরে উৎপাদন হয়েছে ১ কোটি ৯৩ লাখ টন। ২০২১-২২ অর্থবছরে ২ কোটি টন। ২০২২-২৩ অর্থবছরে ২ কোটি ৫ লাখ টন। আর ২০২৩-২৪ অর্থবছর বোরোর উৎপাদন দাঁড়িয়েছে ২ কোটি ১০ লাখ মেট্রিক টন।

সূত্র জানায়, টিসিবির তথ্যানুযায়ী গত এক মাসের ব্যবধানে নাজিরশাইল ও মিনিকেটের দাম ৫ দশমিক ২৬ শতাংশ, পাইজাম ও লতার দাম ৮ দশমিক ৭০ শতাংশ এবং ইরি ও স্বর্ণার দাম ৯ দশমিক ৫২ শতাংশ বেড়েছে। যদিও বাজারে চালের দাম আরও বেশি বেড়েছে। আর খাদ্য মন্ত্রণালয়ের মতে,  বর্তমানে বাজারে চালের দাম বাড়ার কোনো কারণ নেই। পাশাপাশি সরকারের গুদামেও যথেষ্ট পরিমাণে চাল মজুত আছে। চলতি অর্থবছরের শুরুতে সরকারের গুদামে ১৭ দশমিক ৬৪ লাখ মেট্রিক টন চাল ও গমের মজুত রয়েছে। যা গত অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় প্রায় ৩ লাখ টন বেশি। কিন্তু এখন অটো রাইচ মিল ও করপোরেট প্রতিষ্ঠানগুলোর দখলে দেশের ধান, চালের বাজার। তারা বাজার থেকে প্রতিযোগিতা করে ধান কেনায় ধানের বাজার বাড়তি। যদিও প্রতিযোগিতা করে কেউ ধান কেনায় কৃষকদের লাভবান হওয়ার কথা থাকলেও বাস্তবে তা হয় না। কোরবানির ঈদের পর প্রতি বস্তা চালের দাম সর্বোচ্চ ৪০০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে। ঈদের আগের তুলনায় বর্তমানে প্রতিকেজি চাল মানভেদে ২ থেকে ৮ টাকা টাকা বাড়তি দামে বিক্রি হচ্ছে। এতে সাধারণ ভোক্তারা চাপের মুখে পড়েছে। তবে চালের বাজারে অস্থিরতা নিরসনে সরকার কিছু উদ্যোগ নিলেও ফল এখনো দৃশ্যমান নয়। বরং প্রতিনিয়তই চালের দাম বাড়ছে।

সূত্র আরো জানায়, গত আগস্টে বন্যায় দেশে আমনের উৎপাদন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল। তখন সরকার শুল্ক কমানো ও ১০ লাখ টন চাল আমদানির সিদ্ধান্ত নেয়। গত ৩০ জুন শেষ হওয়া ২০২৪-২৫ অর্থবছরে ১৩ লাখ টন চাল আমদানি হয়েছে। তার মধ্যে সরকারিভাবে ৮ লাখ ৩৫ হাজার টন আর বেসরকারি আমদানিকারকেরা প্রায় ৪ লাখ ৭০ হাজার টন চাল এসেছে। একই সময়ে ৬২ লাখ টন গমও আমদানি হয়েছে। এখন সরকারের কাছে খাদ্যশস্য মজুত আছে প্রায় ১৮ লাখ টন। যা সন্তোষজনক বলে গণ্য করা হয়। এর মধ্যে ১৫ লাখ টনের বেশি চাল। সাধারণত মে মাস পর্যন্ত বোরো মৌসুম ধরা হয়। কিন্তু এবার জুনেই চালের দাম বাড়তে শুরু করেছে। অথচ বিশ্ববাজারে চালের দাম কমেছে। যদিও বাংলাদেশে চাল আমদানি সাধারণত নিষিদ্ধ থাকে। সরকার বিশেষ অনুমতি দিয়ে চাল আমদানি করা হয়।তবে বিশেষ অনুমতির মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে এবং শুল্কছাড়ের মেয়াদও শেষ। যে কারণে এখন আর চাল আমদানি হচ্ছে না। ওই সুযোগে ব্যবসায়ীরা দাম বাড়িয়ে দিয়েছে। চাল আমদানিতে মোট শুল্ক-কর এখন সাড়ে ৬৭ শতাংশ।

এদিকে চালের দাম বাড়া প্রসঙ্গে কনজ্যুমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্যাব) সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট হুমায়ুন কবির জানান, সবই মিলারদের সাজানো কারসাজি। তারাই চালের বাজারকে নিজেদের সুবিধামতো অস্থির করে তোলে। কৃষকের হাতে যখন ফসল থাকে তখন দাম কমিয়ে রাখা হয়। তাতে কৃষক ক্ষতিগ্রস্ত হয়। আবার যখন কৃষকের হাত থেকে পণ্য চলে যায় তখন দাম বাড়িয়ে ভোক্তাকে ক্ষতির মুখে ফেলা হয়। সরকার এটা নিয়ন্ত্রণ করতে পারছে না।

অন্যদিকে এ প্রসঙ্গে কৃষি উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী জানান, চাল আমদানি ও অভ্যন্তরীণ ফলন ভালো হলেও বাজারে দাম বাড়তি। সরকার চালের বাড়তি দর নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করছে। গত বছরের তুলনায় এবার বোরো উৎপাদন ১৫ লাখ টন বেশি হয়েছে। তবু বাজারে চালের দাম বেড়েছে। এ ক্ষেত্রে গণমাধ্যমের সহযোগিতা অত্যরু জরুরি। মধ্যস্বত্বভোগীদের হাত থেকে কৃষকের ফসল রক্ষায় এবার সরকার কৃষকদের কাছ থেকে ফসল কেনার নির্ধারিত সময় ১৫ দিন এগিয়ে এনেছে। তবে দুর্নীতি রোধ করা গেলে সব সমস্যার সমাধান সম্ভব।

দিরাইয়ে মদ্যপ অবস্থায় পূজায় বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির দায়ে যুবক আটক

সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি
প্রকাশিত: বুধবার, ১ অক্টোবর, ২০২৫, ১:২৩ পূর্বাহ্ণ
দিরাইয়ে মদ্যপ অবস্থায় পূজায় বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির দায়ে যুবক আটক

সুনামগঞ্জের দিরাইয়ে মদ্যপ অবস্থায় দুর্গাপূজার মণ্ডপের পাশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির দায়ে সজীব দে (২৫) নামের এক যুবককে আটক করেছে পুলিশ। আটককৃত যুবক দিরাই পৌর শহরের মজলিশপুর গ্রামের নান্টু দে’র ছেলে।

জানা যায়, মঙ্গলবার (৩০ সেপ্টেম্বর) দিবাগত রাতে মজলিশপুর গ্রামের দুর্গাপূজা মণ্ডপ এলাকায় মদ্যপ অবস্থায় বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করলে টহলরত পুলিশ তাকে আটক করে। পরবর্তীতে জিজ্ঞাসাবাদ ও শারীরিক পরীক্ষা করে পুলিশ নিশ্চিত হয় যে তিনি মদ্যপ ছিলেন।

দিরাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আব্দুর রাজ্জাক বলেন, আটক যুবকের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে। এলাকায় শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় রাখতে এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।

বিয়ানীবাজার প্রেসক্লাবের কমিটি পুণর্গঠন

সংবাদ বিজ্ঞপ্তি:
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ৫:০৬ অপরাহ্ণ
বিয়ানীবাজার প্রেসক্লাবের কমিটি পুণর্গঠন

বিয়ানীবাজার প্রেসক্লাবের কার্যকরী কমিটি পুণর্গঠন করা হয়েছে। সংগঠনের কার্যনির্বাহী কমিটির কয়েকজন সদস্য প্রবাস গমন করায় তাদের শুণ্য পদ পূরণ এবং কার্যক্রমকে আরোও গতিশীল করতে পূনর্গঠিত কমিটি দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করা হয়।

পুণর্গঠিত কমিটির দায়িত্বশীলরা হলেন সভাপতি সজীব ভট্রাচার্য (সময়ের আলো), সহ-সভাপতি হাসান শাহরিয়ার (দিবালোক) ও ফয়জুল হক শিমুল (সময়চিত্র), সাধারণ সম্পাদক মিলাদ মো. জয়নুল ইসলাম (আগামী প্রজন্ম), যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শাহীন আলম হৃদয় (নবদ্বীপ) ও মাছুম আহমদ (ক্রীড়ালোক), কোষাধ্যক্ষ মুকিত মোহাম্মদ (সংবাদ), প্রচার ও প্রকাশণা সম্পাদক আব্দুল খালিক (ইত্তেফাক), ক্রীড়া সম্পাদক সৈয়দ মুনজের হোসেন বাবু (ম্যাপ টিভি), দপ্তর সম্পাদক সামিয়ান হাসান (আমাদের সময়), সদস্য যথাক্রমে খালেদ জাফরী, আতাউর রহমান (দেশ এডিশন), মো: জহির উদ্দিন (দিনকাল), আবুল হাসান (যুগভেরী), জসীম উদ্দিন (বিজয়ের কন্ঠ), এম এ ওমর (মুভি বাংলা), আমিনুল হক দিলু (শ্যামল সিলেট), শাকের আহমদ (এসআরআই টিভি) ও মিছবাহ উদ্দিন (রুপালী বাংলাদেশ)।

এদিকে সম্মানীত সদস্য হিসেবে ফারুক যোশী (যুক্তরাজ্য), মোস্তাফিজ শফি, আজিজুল পারভেজ, আলী আহমদ বেবুল (যুক্তরাজ্য), এম. হাসানুল হক উজ্জ্বল (যুক্তরাজ্য), এনায়েত হোসেন সোহেল (ফ্রান্স), শরিফুল হক মনজু (যুক্তরাষ্ট্র), ফুজেল আহমদ (কানাডা), জাকির হোসেন (যুক্তরাষ্ট্র), ফয়সল মাহমুদ (যুক্তরাজ্য), সুফিয়ান আহমদ (ফ্রান্স) ও মনোয়ার হোসেন লিটন (যুক্তরাষ্ট্র)-কে মনোনীত করা হয়েছে।

বিয়ানীবাজার প্রেসক্লাবের সভাপতি সজীব ভট্রাচার্য ও সাধারণ সম্পাদক মিলাদ মো. জয়নুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। এছাড়া সংগঠনের সকল সহযোগী সদস্যকে পুর্ণাঙ্গ সদস্য পদ প্রদান করা হয়েছে মর্মে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।

দিরাইয়ে স্বর্ণালঙ্কার নিয়ে উধাও কর্মচারী, থানায় অভিযোগ

দিরাই সুনামগঞ্জ প্রতিনিধিঃ
প্রকাশিত: সোমবার, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ৫:১৬ অপরাহ্ণ
দিরাইয়ে স্বর্ণালঙ্কার নিয়ে উধাও কর্মচারী, থানায় অভিযোগ

সুনামগঞ্জের দিরাই পৌর শহরে স্বর্ণালঙ্কার নিয়ে উধাও হয়েছেন এক স্বর্ণের দোকানের কর্মচারী। এ ঘটনায় দোকান মালিক থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন।

অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, দিরাই পৌরসভার থানা রোড এলাকার কাজল বনিক ও কনক বনিকের মালিকানাধীন মেসার্স নূপুর জুয়েলার্স-এ কর্মচারী হিসেবে কাজ করতেন শ্রীমঙ্গল থানার সবুজবাগ গ্রামের রতন দে’র ছেলে রনি দে (৩০)। রবিবার (২৮ সেপ্টেম্বর) সকালে প্রতিদিনের মতো দোকান খুলে স্বাভাবিক কার্যক্রম শুরু করেন তিনি। কিছুক্ষণ পর অপর কর্মচারী দোকান থেকে বাইরে গেলে, দীর্ঘ সময় রনির খোঁজ না পেয়ে মালিক তার ব্যবহৃত মোবাইলে যোগাযোগ করেন, কিন্তু সেটি বন্ধ পাওয়া যায়।

পরে রনির স্ত্রী প্রমা দে’র কাছে তার খবর জানতে চাইলে তিনি জানান, দোকানে কাজ আছে বলে সকালে বেড়িয়ে গেছে। মোবাইল ফোনও বন্ধ।

অপর আরকটি চাবি দিয়ে ড্রয়ার খোলা হলে দেখা যায় সেটি খালি। সিসিটিভি ফুটেজে সকাল ৮টা ৩২ মিনিটে দেখা যায়, স্বর্ণালংকারগুলো রনি একটি কাগজে মুড়িয়ে প্যান্টের পকেটে নিয়ে দোকান থেকে বেরিয়ে যান।

কাজল বনিক ও কনক বনিক জানান, একটি বিয়ের জরুরি কাজের জন্য রনিকে ১ ভরি ৬ আনা স্বর্ণ (বাজারমূল্য প্রায় ২ লাখ ৫০ হাজার টাকা) দেওয়া হয়েছিল। সেই স্বর্ণ নিয়েই তিনি উধাও হয়েছেন।

এ ঘটনায় দিরাই থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন কাজল বনিক। অভিযোগে উল্লেখ করা হয়, প্রতিদিনের মতো ব্যবসা শেষে রাতে দোকান বন্ধ করার আগে রনিকে বলা হয়েছিল সকালে স্বর্ণালঙ্কার তৈরি করে রাখতে। কিন্তু ঘটনার দিন সকালে সুযোগ বুঝে স্বর্ণালঙ্কারসহ গা-ঢাকা দেন তিনি।

দিরাই থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) জানান, অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্ত চলছে। অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার ও স্বর্ণ উদ্ধারে পুলিশ তৎপর রয়েছে।

লোড হচ্ছে...