তারিখ লোড হচ্ছে...
ইউটিউব লাইভ ই-পেপার
খুঁজুন
বুধবার, ১ অক্টোবর, ২০২৫, ১৬ আশ্বিন, ১৪৩২
লোড হচ্ছে...

ঢাকার নিম্ন আদালত থেকে বিপুল হারে খালাস পাচ্ছে আসামিরা

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: শনিবার, ৫ জুলাই, ২০২৫, ৮:১৪ পূর্বাহ্ণ
ঢাকার নিম্ন আদালত থেকে বিপুল হারে খালাস পাচ্ছে আসামিরা

ঢাকার নিম্ন আদালত থেকে বিপুল হারে খালাস পাচ্ছে ফৌজদারি মামলার আসামিরা। গত মে মাসে  ফৌজদারি অপরাধের ৮৮ শতাংশ মামলার আসামিরা খালাস পেয়েছে আর মাত্র ১২ শতাংশ মামলায় আসামির সাজা হয়েছে। ফলে পার পেয়ে যাচ্ছেন ধর্ষণ, হত্যা, ডাকাতি, ছিনতাই, নারী ও শিশু নির্যাতনের মতো স্পর্শকাতর অপরাধের সঙ্গে জড়িতরাও। মূলত মামলার তদন্তে দুর্বলতা, সাক্ষীর অভাব, দীর্ঘ প্রক্রিয়া, নানাভাবে সময়ক্ষেপণ ও প্রসিকিউশনের দুর্বল ভূমিকার জন্য এমনটি হচ্ছে আইনজীবীরা বলে মনে করছেন। আর এ ধারা অব্যাহত থাকলে বিচারব্যবস্থার প্রতি সাধারণ মানুষ আস্থা হারাবে এবং আরো বেপরোয়া হয়ে উঠবে অপরাধীরা। আদালত এবং ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) সংশ্লিষ্ট সূত্রে এসব তথ্য জানা যায়।

সংশ্লিষ্ট সূত্র মতে, চলতি বছরের মে মাসে বিচারপ্রক্রিয়া শেষে নিষ্পত্তিকৃত ১,৬৫৬টি মামলার মধ্যে খালাস পেয়েছেন ১,৩৯৩টির মামলার আসামিরা। সাজার রায় হয়েছে মাত্র ১৯৩টি মামলায় আর নিষ্পত্তি হয়েছে ৭০টি মামলা। এমনকি গত মে মাসে ধর্ষণ, হত্যা, নারী নির্যাতন, শিশু নির্যাতন, এমনকি পুলিশ আক্রমণের মতো মামলায়ও সাজার হার আশঙ্কাজনকভাবে কম। ধর্ষণের ২৮টি নিষ্পত্তি হওয়া মামলার মধ্যে ২৭টিতে খালাস আসামিরা পেয়েছেন আর সাজা হয়েছে মাত্র ১টি মামলায়। নারী নির্যাতনের ৯৮টি নিষ্পত্তি হওয়া মামলার মধ্যে ৯৬টিতে আসামিরা খালাস পেয়েছেন। সাজা হয়েছে মাত্র ২টি মামলায়। মে মাসে মাদকদ্রব্য সংক্রান্ত ১০২৭টি মামলা নিষ্পত্তি হলেও তদদার মধ্যে ৮২৮ মামলায় আসামিরা খালাস পেয়েছে আর ১৪৭টিতে সাজা হয়েছে। তাছাড়া অন্যানভাবে ৫২টি মামলায় নিষ্পত্তি হয়েছে।

সূত্র জানায়, আসামি অনেক কারণেই খালাস পেতে পারেন। ঘটনা সত্য হওয়ার পরও তদন্তে দুর্বলতার কারণেও অনেক সময় প্রসিকিউশনের পক্ষে অভিযোগ প্রমাণ করা সম্ভব হয় না। আবার ডাক্তারি পরীক্ষা, সুরতহাল প্রতিবেদন ও ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন সঠিক সময়ে এবং সঠিক পদ্ধতিতে না হওয়ায় খুন ও ধর্ষণের মতো গুরুতর অপরাধের মামলা প্রমাণে প্রতিবন্ধকতা তৈরি হয়। আলামত নষ্ট হয়ে গেলে সদিচ্ছা থাকলেও অনেক ক্ষেত্রে তদন্তকারী কর্মকর্তার পক্ষে ঘটনার পূর্ণাঙ্গ রহস্য উদ্ঘাটন সম্ভব হয় না। তাছাড়া মামলা দায়েরের পর অনেক ক্ষেত্রে বাদীপক্ষ মামলা পরিচালনায় অনীহা দেখায় বা গোপনে আপস করে ফেলে। তখন বাদীপক্ষ সাক্ষ্য দেয় না বা দিলেও যথাযথভাবে সাক্ষ্য না দেয়ায় আসামি খালাস পেয়ে যায়। আবার গুরুত্বপূর্ণ সাক্ষীর অনুপস্থিতির কারণেও মামলা প্রমাণে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হয়। অনেক ক্ষেত্রে প্রসিকিউশনের দুর্বলতার কারণেও আসামি খালাস পায়। তাছাড়া হয়রানির জন্য ঘটনা যা, তার চেয়ে বাড়িয়ে লিখে অনেক ক্ষেত্রে মামলা হয় কিন্তু তা সাক্ষ্যে প্রমাণিত হয় না। আর অভিযোগ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হয় না। তাছাড়া সাক্ষ্যপ্রমাণে সন্দেহ তৈরি হলে সাক্ষ্য আইন অনুযায়ী আসামি বেনিফিট অব ডাউটের কারণেও সুবিধা পায়। তারপর সামগ্রিক দিক বিবেচনায় অভিযোগ মিথ্যা প্রমাণিত হলে অভিযোগকারীর বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়ারও সুযোগ রয়েছে।

সূত্র আরো জানায়, ইদানিং রাজনৈতিক যে মামলাগুলো হয়েছিল, সেগুলোয় আসামিরা সাক্ষীর অভাবে খালাস পেয়ে যাচ্ছেন। যে কারণে খালাসের হার বাড়তে পারে। তাছাড়া, বিশেষ করে নারী ও শিশু আইনের অধিকাংশ মামলায় আপস-মীমাংসা হয়ে যায়। মাদকের মামলায় অনেক সময় সাক্ষী পাওয়া যায় না। অধিকাংশ মামলায়ই ভ্রাম্যমাণ সাক্ষী থাকে, যার ফলে পরবর্তী সময়ে সাক্ষীদের পাওয়া যায় না। এজন্য এসব মামলায় স্থানীয় লোকজনের সাক্ষ্য নেয়া উচিত।

এদিকে এ বিষয়ে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশন্স বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) মুহাম্মদ তালেবুর রহমান জানান, পুলিশ চেষ্টা করে যাতে অপরাধীর সাজা হয়। সেজন্য পুলিশের তরফ থেকে করণীয়গুলো সুচারুভাবে পালন করা হয়। সুষ্ঠু তদন্তের পর চার্জশিট দাখিল হয়। তদন্তের বিভিন্ন ধাপে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশে সঠিক অপরাধীকেই চার্জশিটভুক্ত করা হয়। তারপরও নানা কারণে অনেক সময় সাজার হার কমে যায়। যেমন সাক্ষী আসে না, মামলা কমেপ্রামাইজ হয়ে যাওয়া।

অন্যদিকে এ বিষয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিশেষ প্রসিকিউটোরিয়াল উপদেষ্টা ও সুপ্রিমকোর্টের আইনজীবী এহসানুল হক সমাজী জানান, প্রথমত কোনো ফৌজদারি মামলায় আসামি খালাস পাওয়ার ক্ষেত্রে কতগুলো কারণ থাকে। এক নম্বর কারণ হলো মামলার অভিযোগকারী পক্ষ অ্যাভিডেন্সের মাধ্যমে পর্যাপ্ত সাক্ষ্যপ্রমাণ না দেয়ায় আসামিরা খালাস পেয়ে যাচ্ছেন। দ্বিতীয়ত হলো, অনেক সময় মামলায় সাক্ষীরা আসেন না। এ কারণে অনেক সময় খালাস করে দেন। আবার অনেক সময় আপস-মীমাংসার ভিত্তিতেও আসামিদের খালাস করে দেয়া হয়। এই ৮৮ শতাংশ যারা খালাস হয়েছেন, যদি সাক্ষ্যপ্রমাণের অভাবে খালাস পেয়ে থাকেন, আর প্রসিকিউশন যদি মনে করে এ খালাস অন্যায় হয়েছে, তখন উচ্চ আদালতে অর্থাৎ ম্যাজিস্ট্রেটের কাছে এ খালাসের বিরুদ্ধে আবেদন করতে পারে। যেসব মামলায় খালাস দেওয়া হচ্ছে, তার কপি জেলা বা মহানগর জজ ও পাবলিক প্রসিকিউটরকে দেয়া উচিত। তখন তারা বিবেচনা করে দেখবেন এই মামলা রাষ্ট্রের জন্য কতটা গুরুত্বপূর্ণ। যদি দেখে এই আদেশ ন্যায়বিচারের পরিপন্থি হয়েছে, সেক্ষেত্রে পাবলিক প্রসিকিউটর ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্ত নিয়ে উচ্চতর আদালতে একটা রিভিশন দায়ের করতে পারেন।

দিরাইয়ে মদ্যপ অবস্থায় পূজায় বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির দায়ে যুবক আটক

সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি
প্রকাশিত: বুধবার, ১ অক্টোবর, ২০২৫, ১:২৩ পূর্বাহ্ণ
দিরাইয়ে মদ্যপ অবস্থায় পূজায় বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির দায়ে যুবক আটক

সুনামগঞ্জের দিরাইয়ে মদ্যপ অবস্থায় দুর্গাপূজার মণ্ডপের পাশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির দায়ে সজীব দে (২৫) নামের এক যুবককে আটক করেছে পুলিশ। আটককৃত যুবক দিরাই পৌর শহরের মজলিশপুর গ্রামের নান্টু দে’র ছেলে।

জানা যায়, মঙ্গলবার (৩০ সেপ্টেম্বর) দিবাগত রাতে মজলিশপুর গ্রামের দুর্গাপূজা মণ্ডপ এলাকায় মদ্যপ অবস্থায় বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করলে টহলরত পুলিশ তাকে আটক করে। পরবর্তীতে জিজ্ঞাসাবাদ ও শারীরিক পরীক্ষা করে পুলিশ নিশ্চিত হয় যে তিনি মদ্যপ ছিলেন।

দিরাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আব্দুর রাজ্জাক বলেন, আটক যুবকের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে। এলাকায় শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় রাখতে এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।

বিয়ানীবাজার প্রেসক্লাবের কমিটি পুণর্গঠন

সংবাদ বিজ্ঞপ্তি:
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ৫:০৬ অপরাহ্ণ
বিয়ানীবাজার প্রেসক্লাবের কমিটি পুণর্গঠন

বিয়ানীবাজার প্রেসক্লাবের কার্যকরী কমিটি পুণর্গঠন করা হয়েছে। সংগঠনের কার্যনির্বাহী কমিটির কয়েকজন সদস্য প্রবাস গমন করায় তাদের শুণ্য পদ পূরণ এবং কার্যক্রমকে আরোও গতিশীল করতে পূনর্গঠিত কমিটি দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করা হয়।

পুণর্গঠিত কমিটির দায়িত্বশীলরা হলেন সভাপতি সজীব ভট্রাচার্য (সময়ের আলো), সহ-সভাপতি হাসান শাহরিয়ার (দিবালোক) ও ফয়জুল হক শিমুল (সময়চিত্র), সাধারণ সম্পাদক মিলাদ মো. জয়নুল ইসলাম (আগামী প্রজন্ম), যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শাহীন আলম হৃদয় (নবদ্বীপ) ও মাছুম আহমদ (ক্রীড়ালোক), কোষাধ্যক্ষ মুকিত মোহাম্মদ (সংবাদ), প্রচার ও প্রকাশণা সম্পাদক আব্দুল খালিক (ইত্তেফাক), ক্রীড়া সম্পাদক সৈয়দ মুনজের হোসেন বাবু (ম্যাপ টিভি), দপ্তর সম্পাদক সামিয়ান হাসান (আমাদের সময়), সদস্য যথাক্রমে খালেদ জাফরী, আতাউর রহমান (দেশ এডিশন), মো: জহির উদ্দিন (দিনকাল), আবুল হাসান (যুগভেরী), জসীম উদ্দিন (বিজয়ের কন্ঠ), এম এ ওমর (মুভি বাংলা), আমিনুল হক দিলু (শ্যামল সিলেট), শাকের আহমদ (এসআরআই টিভি) ও মিছবাহ উদ্দিন (রুপালী বাংলাদেশ)।

এদিকে সম্মানীত সদস্য হিসেবে ফারুক যোশী (যুক্তরাজ্য), মোস্তাফিজ শফি, আজিজুল পারভেজ, আলী আহমদ বেবুল (যুক্তরাজ্য), এম. হাসানুল হক উজ্জ্বল (যুক্তরাজ্য), এনায়েত হোসেন সোহেল (ফ্রান্স), শরিফুল হক মনজু (যুক্তরাষ্ট্র), ফুজেল আহমদ (কানাডা), জাকির হোসেন (যুক্তরাষ্ট্র), ফয়সল মাহমুদ (যুক্তরাজ্য), সুফিয়ান আহমদ (ফ্রান্স) ও মনোয়ার হোসেন লিটন (যুক্তরাষ্ট্র)-কে মনোনীত করা হয়েছে।

বিয়ানীবাজার প্রেসক্লাবের সভাপতি সজীব ভট্রাচার্য ও সাধারণ সম্পাদক মিলাদ মো. জয়নুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। এছাড়া সংগঠনের সকল সহযোগী সদস্যকে পুর্ণাঙ্গ সদস্য পদ প্রদান করা হয়েছে মর্মে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।

দিরাইয়ে স্বর্ণালঙ্কার নিয়ে উধাও কর্মচারী, থানায় অভিযোগ

দিরাই সুনামগঞ্জ প্রতিনিধিঃ
প্রকাশিত: সোমবার, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, ৫:১৬ অপরাহ্ণ
দিরাইয়ে স্বর্ণালঙ্কার নিয়ে উধাও কর্মচারী, থানায় অভিযোগ

সুনামগঞ্জের দিরাই পৌর শহরে স্বর্ণালঙ্কার নিয়ে উধাও হয়েছেন এক স্বর্ণের দোকানের কর্মচারী। এ ঘটনায় দোকান মালিক থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন।

অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, দিরাই পৌরসভার থানা রোড এলাকার কাজল বনিক ও কনক বনিকের মালিকানাধীন মেসার্স নূপুর জুয়েলার্স-এ কর্মচারী হিসেবে কাজ করতেন শ্রীমঙ্গল থানার সবুজবাগ গ্রামের রতন দে’র ছেলে রনি দে (৩০)। রবিবার (২৮ সেপ্টেম্বর) সকালে প্রতিদিনের মতো দোকান খুলে স্বাভাবিক কার্যক্রম শুরু করেন তিনি। কিছুক্ষণ পর অপর কর্মচারী দোকান থেকে বাইরে গেলে, দীর্ঘ সময় রনির খোঁজ না পেয়ে মালিক তার ব্যবহৃত মোবাইলে যোগাযোগ করেন, কিন্তু সেটি বন্ধ পাওয়া যায়।

পরে রনির স্ত্রী প্রমা দে’র কাছে তার খবর জানতে চাইলে তিনি জানান, দোকানে কাজ আছে বলে সকালে বেড়িয়ে গেছে। মোবাইল ফোনও বন্ধ।

অপর আরকটি চাবি দিয়ে ড্রয়ার খোলা হলে দেখা যায় সেটি খালি। সিসিটিভি ফুটেজে সকাল ৮টা ৩২ মিনিটে দেখা যায়, স্বর্ণালংকারগুলো রনি একটি কাগজে মুড়িয়ে প্যান্টের পকেটে নিয়ে দোকান থেকে বেরিয়ে যান।

কাজল বনিক ও কনক বনিক জানান, একটি বিয়ের জরুরি কাজের জন্য রনিকে ১ ভরি ৬ আনা স্বর্ণ (বাজারমূল্য প্রায় ২ লাখ ৫০ হাজার টাকা) দেওয়া হয়েছিল। সেই স্বর্ণ নিয়েই তিনি উধাও হয়েছেন।

এ ঘটনায় দিরাই থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন কাজল বনিক। অভিযোগে উল্লেখ করা হয়, প্রতিদিনের মতো ব্যবসা শেষে রাতে দোকান বন্ধ করার আগে রনিকে বলা হয়েছিল সকালে স্বর্ণালঙ্কার তৈরি করে রাখতে। কিন্তু ঘটনার দিন সকালে সুযোগ বুঝে স্বর্ণালঙ্কারসহ গা-ঢাকা দেন তিনি।

দিরাই থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) জানান, অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্ত চলছে। অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার ও স্বর্ণ উদ্ধারে পুলিশ তৎপর রয়েছে।

লোড হচ্ছে...